পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৪৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

aी दी, अछैब ग९९ul ६) ऊ९ि 88) DBBDBD DBDD DBDD DBB BBB SsLB BDD DBiDS মৌখিক ভাষায় লিখতে আরম্ভ করে-তখন সেই মৃতভাষার রচনাপদ্ধতির আদর্শেই রচনা করা তার পক্ষে স্বাভাবিক। এর উদাহরণও BB DBDD S DD SJYSaLEBSDD DBB LtlLlLLLSLK আমদানি ইংরাজির আদি গদ্য-লেখকেরাও যথেষ্ট করেছিলেন । সুতরাং আমরাও যে তা করব, সে ত নিতান্ত স্বাভাবিক। বাংলা গদ্যের বয়েস সবে একশ বছর হলেও, তা এক যুগ পিছনে ফেলে এখন দ্বিতীয় যুগে চলছে। প্রথম যুগে, সংস্কৃত গদ্যের অনুকরণে এবং সংস্কৃত শব্দের উপকরণে বাংলা গদ্য লেখা হত। যে যুগ চলছে, তাতে বাংলা গদ্য গঠিত হয়েছে ইংরাজি বাক্যের অনুকরণে এবং সংস্কৃত শব্দের উপকরণে। আমার বিশ্বাস, এখন আমরা তার তৃতীয় যুগের-অর্থাৎ সম্পূৰ্ণ স্বাধীনতার যুগের—মুখে এসে পোঁচেছি। আমার এ বিশ্বাস ভুল হতে পারে, কিন্তু এ কথা নিঃসন্দেহ যে, পরিভাষার অনুকরণে এবং উপকরণে যে লিখিত ভাষা গঠিত হয়, সেই পুথিগত ভাষা অনেক সংশে কৃত্রিম। তারপর আর একটি কথা আছে। যার জীবন আছে, তার নিত্যনুতন বদল হয়। জীবন হচ্ছে একটি ধারাবাহিক পরিবর্তনের স্রোত মাত্র ; সেই কারণেই জীবন্ত ভাষা ফ্ৰেমপরিবর্তনশীল, এবং যুগে যুগে তা নুতন মূৰ্ত্তি ধারণ করে ; অপরপক্ষে লিখিত ভাষা অক্ষরের মধ্যে অক্ষয় হয়ে বসে থাকে। নৈসৰ্গিক কারণেই, লিখিত ভাষার কাছ থেকে কথিত ভাষা কালবশে এতটা দুরে সয়ে যায় যে, সে দুই ভায়া প্ৰায় দুটি বিভিন্ন ভাষা হয়ে ওঠে। তখন মৃতভাষার সঙ্গে জীবন্ত ভাষার সেই প্ৰাচীন বিবাদ আবার সূতন আকারে দেখা দেয় ; কেননা পুর্বযুগের লিখিত ভাষা পরযুগের V) O