পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৫০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪ৰ্থ বর্ষ, নবম সংখ্যা •ia e viţă 8ሕላ হল না ; কেননা রুচির সঙ্গে পুণ্যের বাটখারার যোগ হওয়াতে সহজেই ওজন ভারি হল। মা বল্লেন, মেয়েটি সুলক্ষণা, অর্থাৎ যথেষ্ট পরিমাণ সুন্দরী না হলেও সত্ত্বনার কারণ আছে। কথাটা পরম্পরায় আমার কানে উঠল। যে-পণ্ডিত মশায়ের ধাতুরূপকে বরাবর ভয় করে এসেচি তারই কন্যার সঙ্গে আমার বিবাহের সম্বন্ধ-এরই বিসদৃশতা আমার মনকে প্রথমেই প্ৰবল বেগে আকর্ষণ করলে ৷ রূপকথার গল্পের মত হঠাৎ সুবন্ত প্রকরণ যেন তার সমস্ত অনুস্বার বিসর্গ ঝেড়ে ফেলে একেবারে রাজকন্যা হয়ে टर्टल । একদিন বিকেলে মা তঁর ঘরে আমাকে ডাকিয়ে বল্লেন, “সনু, পণ্ডিত মশায়ের বাসা থেকে আম আর মিষ্টি এসেচে, খেয়ে দেখা।” মা প্ৰজানতেন। আমাকে পাঁচিশটা আমি খেতে দিলে আর-পাঁচিশটার দ্বারা তার পাদপুরণ করলে তবে আমার ছন্দ মেলে। তাই তিনি রসনার সরস পথ দিয়ে আমার হৃদয়কে আহবান করলেন । কাশীশ্বরী তার কোলে বসেছিল। স্মৃতি অনেকটা অস্পষ্ট হয়ে এসেচে, DD BDLY DBLB S DB LE LYLK KLL কলকাতার দোকানের এক সাটিনের জ্যাকেট ; সেটা নীল এবং লাল এবং লেস্ এবং ফিতের একটা প্ৰত্যক্ষ প্ৰলাপ । যতটা মনে পড়চে YS BDDSDDuD BDD DBB BBBS BDD LLuBu LLE LgD DBDS বিনা সঙ্কোচে তাকিয়ে আছে। মুখের বাকি অংশ কিছুই মনে পড়ে । না-বোধ হয় বিধাতার কারখানায় তার গড়ন তখনো সারা হয় নি, কেবল একমেটে করে রাখা হয়েচে । আর যাই হোক তাকে দেখতে নৈহাৎ ভালমানুষের মত । ।