পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৫৭০

G8 दूज अंख মাখ, ১৩২৪ gBDDBBD BBB BDLLBD D DD DBDDDS DBzDB BDBDDB BuBDB অন্তর এক নয় । শক্তিমান নিজের অন্তরে যে প্ৰাণের সম্পন্দন অদম্য বেগে পাচ্ছে, বুদ্ধিমান তা পাচ্ছে না। অন্তরের এই পার্থক্যের জন্যই তাদের বাহিরেও কৰ্ম্মের এই পার্থক্য দাড়েয়ে যায়। কারণ মানুষের বাহিরের কৰ্ম্ম তার অন্তরের ধৰ্ম্মেরই অনুবাদ--অর্থাৎ translation, বুদ্ধিমান ও শক্তিমানের অন্তরে এই যে পার্থক্যু-এ পার্থক্যের আসল নিগুঢ়তম কারণটী কি ? এ সম্বন্ধে যা বুঝি সেটা বলছি। ( 8 ) DSDBS DDDYS T DBDDB DBBB DB S SBDBDBD DD দর্শন লিখতে বসে” যেতেন। তবে তিনি ঐ ফরমুলাকে উলটে দিয়ে লিখতেন- আনন্দ, চিৎ, সৎ । কারণ গোড়ার কথা আনন্দ-তারপর শক্তি-তারপর সৃষ্টি। আনন্দ থেকে প্ৰকাশ হয়েছে শক্তি-শক্তি থেকে উদ্ভূত হয়েছে সৃষ্টি। এই হচ্ছে স্বজনলীলার মূলতত্ত্ব। আর মানুষের জীবনেও এই তত্ত্বই কাৰ্য্যকারী হ’য়ে রয়েছে। শক্তিমান ও বুদ্ধিমানের নিগুঢ়তম প্ৰভেদটা হচ্ছে ঐ আনন্দ নিয়ে। শক্তিমানের অন্তরে আনন্দ আছে-বুদ্ধিমানের তা নেই। অন্তরে ঐ আনন্দ আছে বলে” শক্তিমান তার বেঁচে থাকার মধ্যে অমৃত পায় বুদ্ধিমানের ঐ আনন্দ নেই বলে’ সে তার বেঁচে থাকার মধ্যে খুজে বেড়ায় আরাম। এই যে জীবনের আনন্দ-বেঁচে থাকার আনন্দ-এই আনন্দের রীতিই হচ্ছে গতিতে-বিষয় থেকে বিষয়ান্তরে-রূপ থেকে রূপান্তরে-য়ল থেকে রসান্তরে- এক কথায় এই আনন্দোয়”