পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(RV) વિનાશ, ૭ર. ঘরের ভাত বেশী করিয়া খাওয়া দরকার হুইবে । এই বিষয়ে যেই পক্ষ যত জোরে কথা কহিবেন, সেই পক্ষেরই কথা তত ফাঁকা ও বেমানান হইবে । এমত অবস্থায় স্থীরাধীর বক্তব্য এই যে, কথ্য ভাষায়ই লিখা আর সাধু ভাষায়ই লিখ, পড়িবার উপযুক্ত জিনিস থাকিলেই তাহ আদর করিয়া পড়িব আর পয়সা দিয়া কিনিব। ৬। শ্ৰীযুক্ত রবিবাবু সাধুভাষার দলের অসাধু ভাষা প্রয়োগের উল্লেখ করিয়াছেন । কথ্য ভাষার দলের অকথ্য ভাষা প্রয়োগের দৃষ্টান্তও বিরল নহে। এখন আমরা পাঠক সাধারণ, ইহাদের দুই দলই চুপ করিলে বাঁচি। কাণ বালাপালা হইয়া গিয়াছে। ভাষার রূপটা, কথার জোরে ঠিক করিবার চেষ্টা না করিয়া, কাজের দ্বারা তাহা করিবার সময় আসিয়াছে। কালে কথ্য এবং লেখ্য ভাষা মিলিয়া যাইয়া সেই মিলিত ভাষা সাহিত্যে চলিবে, এবং কাজেই দুই দলেরই জয় হইবে । শাস্তিপ্রিয়ের পরামর্শ এই যে, রাতারাতি জয়ের আশাটা পরিত্যাগ করিলেই অনর্থক বাকবিতণ্ডা কমিয়া যায় এবং দেশ জুড়ায়। ৭। পরিশেষে বানর গড়িবার কথাটা যে রবিবাবু তুলিয়াছেন, তাহাও উল্লেখযোগ্য। চৌধুৰী মহাশয় নিজের লেখা এবং শ্ৰীযুক্ত হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, শ্ৰীযুক্ত দ্বিজেন্দ্ৰনাথ ঠাকুর মহাশয়দের লেখা উণ্টইয়া তুলনা করিয়া দেখিলে পারেন যে কোনটা বেশী “কথা” । मीनलिनीकांख उछऐभाली। 可否t1