পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৬২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R O s o 甲博可, à NORS অনতিবিলম্বেই যে তা তাড়ি হয়ে উঠবে।-সে ত অতি সুনিশ্চিত । হয়েছেও তাই। এ সামাজিক অকল্যাণ দূর করতে হলে ব্যক্তিগত জীবনকে তথাকথিত সঞ্চায়ের নেশা থেকে মুক্ত রাখা একান্ত প্ৰয়োজন। যত দিন না। সঞ্চয়-প্ৰবৃত্তির একটি নবতর সংস্করণ সমাজে প্রতিষ্ঠিত হবে ততদিন “সঞ্চয়ী লোক সুখে থাকে।” আর “চুরিবিদ্যা বড়বিদ্যা” এ দুটী কথায় সময়ে সময়ে বিশেষ কোনোই তফাৎ 제 Fl II অনেক সময়ে শুনতে পাওয়া যায় মানুষের মনে সঞ্চয়-প্ৰবৃত্তির আধিক্যের ফলেই শিল্প, বাণিজ্য, রাষ্ট্র আদি করে সর্ব বিষয়েই মানুষ আজ এত উন্নত। একথা ঠিক নয় ! পারিপাশ্বিককে ছাড়িয়ে উঠবার একটা সহজ প্রেরণা জীবমাত্রেরই ভিতরে আছে। ঈশ্বৱেচ্ছায় মানুষেতে এর চরম অভিব্যক্তি ঘটেছে। তারি উন্মাদনাতেই মানুষ নিজের মনুষ্যত্ব সব দিক দিয়ে প্ৰতিপন্ন না করে’ স্থির থাকতে পারে S DDDSBDD BB BDD DBDB DD BDBBDB BBBB DD BB KL DLLSSS SDBD BD DD DDB BDD DBBDD DDBLY মাত্র। ( আর তা যে অধিকাংশ স্থলেই বেসুৱে বাজছে-সে কথা বুঝতে হলে হিসাবের কানমলা থেকে কান বাঁচিয়ে চলা নিতান্ত BBKSSLDDD BDBBD DBBDDBB S EB D DBDD ঘটুপদী হিসাবের উপসর্গ চেপেই সঞ্চয়লোলুপতার সৃষ্টি করেছে। চড়নদারকে ঘোড়ার মালিক বলে’ মনে করলে অনেক সময়েই 'ভুলের সম্ভাবনা থাকে-এ ক্ষেত্রেও আমাদের তাই হয়েছে। সঞ্চায়ের ধৰ্ম্মই হচ্ছে বৰ্ত্তমানের বিকাশ এবং ব্যাপ্তির যে মুল্য, যে পাথেয়। তাই জমিয়ে ভবিষ্যতের জন্যে পথ্যের সংস্থান। এ যেন”