পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৬৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

KN)) সবুজ পত্ৰ ফাত্তন, ১৩২৪ প্ৰাণটাকে দমন করতে । পরের দুঃখে তঁদের অন্তরে ব্যথা বাজে না। বেদনা-বোধ তাদের নেই। অপরপক্ষে আত্মপ্ৰকাশের সনাতন পথগুলো রুদ্ধ হয়ে আসাতে, জাতির প্রাণটা যখন হাপিয়ে মরবার উপক্রম হয়, তখন যে মণীষীরা নতুন পথ গড়বার শ্রম স্বীকার করেন, সাহিত্যে যাঁরা জীবনের নতুন নতুন আদর্শ সৃষ্টি করেন, পরের দুঃখটা তঁরা আপনারাই বোধ করেন। পরের অধোগতিতে তঁরা নিজেদের অপদস্থ মনে করেন। সুতরাং তঁদের সৃষ্ট সাহিত্য জাতীয় জীবনের হিতসাধন এবং জাতীয় মনের ঐশ্বৰ্য্যবৰ্দ্ধন যে করবে, এ ত ধরা কথা । একটা উদাহরণের দ্বারা এ মতের সমর্থন করা যাক। যুরোপীয় সাহিত্যে জীবনের আইডিয়ালের একটা পরিচয় স্ত্রী-পুরুষের ভিতরে seysics ( friendly comradeship) etc. (f যৌনসম্বন্ধ যখন এই নব আদর্শের প্রতিষ্ঠাভুমি নয়, তখন দেহের আকর্ষণ এই মিলনের কারণ হতে পারে না। মনের শক্তি সৌন্দর্ঘ্যের আকর্ষণে DDDDBBD DDB DDDDSDDBD DDDBB BBB BBB DBB DBDBDBt DDD S এখন এই আদর্শের কি প্রয়োজন, এবং এতে করে জাতীয় জীবনের কোন কল্যাণ সাধিত হয়েছে, তার সম্যক আলোচনা করবার সামর্থ্য আমার অবশ্য নেই, তবে মোটামুটি দু’চারটি কথা বলতে পারব, এ 可召开t四忆互1 মানব-প্ৰকৃতি জড়-প্ৰকৃতির নিয়মাধীন, এই সিদ্ধান্তে আস্থাবান একজন জৰ্ম্মাণ জড়বাদী স্ত্রী পুরুষের ভিতর যে প্ৰণয়, তাকে বিশ্লিষ্ট করে দেখিয়েছেন, অণু-পরমাণুতে যে কারণে রাসায়নিক যোগ সংঘটন হয়, ঐ প্রণয়ের মুলে সেই একই কারণ বর্তমান । জৰ্ম্মাণ পণ্ডিতের মতটি আমি অগ্ৰাহু করিনে। কিন্তু এখানে আমার বলবার কথা এই