পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৬৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Vey সবুজ পত্ৰ veto, YeN8 ভগবানের এই বিশ্বসৃষ্টির সম্বন্ধে একটি মত প্ৰচলিত আছে, Gəftəcriş anthropocentrio dogma '<'cat' ; *3 3 एख्शूमां}ि (NR LLBDBDS TB L BBDD DDBD DBDB DBDBD BBDS প্ৰকৃতি রচনা করেছেন। এই হেতু তঁদের পক্ষে এটা খুব স্বাভাবিক হবে, যদি বিশ্বের যে যে বস্তু মানবজাতির কোন কাজে না আসে, সেগুলোকে তঁরা ভগবানের বাহুল্য-সৃষ্টি মনে করেন । ভগবানের বিরুদ্ধে ঐ বাহুল্য-সৃষ্টির অভিযোগ মানুষের অন্তরে আছে কিনা, তা জানিনে, প্ৰকাশ্যভাবে সে অভিযোগটি উপস্থিত করতে কেউ কোন দিন বোধ হয় সাহস করেন নি। কিন্তু কবি যে কাব্য লিখলেন, তা যদি কোন সমালোচকের অভিরুচির অনুরূপ সৃষ্টি না হয়, তখনই সে কবির বিরুদ্ধে সমালোচক অভিযোগ উপস্থিত করেন । ধরুন, কোন কবির অন্তরে ভাবের খুব প্ৰাচুৰ্য্য। তিনি অস্তরের DDB BDD DD sLL BDDB LBDDS DB sLD DBLzY তাদের। আর সমালোচক,-যার বুদ্ধির দিকটায় জোয়ার এসে থাকবে, কিন্তু ভাবের দিকটায় হয়ত ভাটা পড়েছে, কবির সঙ্গে প্ৰকৃতিগত অনৈক্য বা রুচির বৈষম্য ঘটায় কবির সৃষ্টিকে তিনি B DB DBBLBDS SDD D DDDLDYS SZY BBD ভগবানের সৃষ্টি নয়, কবির সৃষ্টিও তেমনি কোন ব্যক্তিবিশেষের কিম্বা কোন উদ্দেশ্যবিশেষের জন্য নয় । সমালোচক, কবির যে সৃষ্টিকে নিরর্থক মনে করলেন, জাতির কাছে তার যদি কিছুমাত্র সার্থকতা থাকে, তাহলে তাকে বাহুল্য-সৃষ্টিমাত্ৰ মনে করা সঙ্গত নয় । জাতির দিক থেকে এইবার বিচার করা যাক । জাতি অর্থে ত ভিন্ন ভিন্ন প্ৰকৃতির ব্যক্তির সমষ্টিকে বোঝায়। ভিন্ন ভিন্ন প্ৰকৃতির।’