পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৬৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ፅቔናቘ qቐኮፕሣ ጓ‹ማri বাজৈ তর্ক اه হরিদা । তোমার কাছে এক অভিনব কথা শোনা গেল। স্নেহ থাকলে “মাষ্ট হয় না, মাতৃত্বটা উচুদরের জিনিস নয়, বাৎসল্যাটা মায়াभांबा, अडूऊ बर्छें । অমিয়। চটেন কেন, হরিদা ? শচীনের কথায় দোষটা কি হল ? সত্যিই তো, মনে করুন, যদি সন্তানের জ্বর হয়, সে ভাল জিনিস কিছু খেতে পায় না বলে, মা যদি একটি সন্দেশ লুকিয়ে খেতে দেন, তাহলে তার জ্বর-বিকার হতে পারে। শুধু স্নেহটা থাকলেই চলে না, আরও কিছু দরকার। আর ছোট ছেলেদের শিক্ষার ভার যদি রোজগারের খাটুনিতে শ্ৰান্তক্লান্ত পিতারি নিতে হয়, তবে মাতৃত্বের গর্বটা অত করি কিসের ? হরিদা। শুধু স্নেহ থাকলেই সব হয়। ‘মা’ কখনও রুগ্ন সন্তানকে কুপথ্য দিতে পারেন না। তোমরা যে শিক্ষা শিক্ষা কর, শিক্ষা কাকে বলে, তাই তোমরা জান না। মানচিত্র খুজে কোথায় পোপোকেটিপেটুলা আছে তাই বের করার নাম শিক্ষা নয় ; আর আকবর সাহের की शऊँी छिल-डा कि ना ऊांनश् िअभिक्ष नश । শচীন। নিশ্চয়ই অশিক্ষা। পৃথিবীটা কি রকম, কোথায় কোন দেশে কি রকম লোক থাকে- এ সমস্ত না জেনে থাকা, আর ইচ্ছে করে অন্ধ হয়ে থাকা-একই কথা । • হরিদা। ওঃ, তোমরাই ভারি সব জােন কিনা ? তোমরা পৃথিবীর কটা খবর রাখা ? কটা রাসায়নিক তথ্য তোমার জানা ? দুপাত ইংরেজী পড়েই মনে ভাব তুমি ভারী শিক্ষিতা; ধরতে গেলে, তোমাতে আর ঐ কেষ্টাতে আমি কোন প্ৰভেদই দেখি না। তফাতের মধ্যে কেষ্ট ভূত্য আর তুমি বিয়ে পাস।