পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৬৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8f , at it 岐项 ©ፃፃ যাকে মাপা যায় না, ওজন করা যায় না, চোখের সামনে দাড় করিয়ে যার সাক্ষ্য নেওয়া যায় না, তখন কথাগুলোকে নাড়া দিয়ে তাদের পুরো অর্থের চেয়ে তাদের কাছ থেকে আরো অনেক বেশি আদায় করে নিতে হয়। অর্থাৎ আবেগকে প্ৰকাশ করতে গেলে কথার মধ্যে সেই আবেগের ধৰ্ম্ম সঞ্চার করতে হয়। আবেগের ধৰ্ম্ম হচে বেগ । কথা যখন সেই বেগ গ্ৰহণ করে তখনই আমাদের হৃদয়-ভাবের সঙ্গে তার भिव्य शु।ि * এই বেগের কত বৈচিত্ৰ্যই যে আছে তার ঠিকানা নেই। এই বেগের বৈচিত্র্যেই ত আলোকের রং বদল হচ্চে, শব্দের সুর বদল হচ্চে, এবং লীলাময়ী সৃষ্টি রূপ থেকে রূপান্তর গ্ৰহণ করাচে। এমন কি স্বষ্টির বাইরের পর্দা সরিয়ে ভিতরের রহস্য-নিকেতনে যতই প্ৰবেশ করা যায় ততই বস্তু ঘুচে গিয়ে কেবল বেগই প্ৰকাশ পেতে থাকে। শেষকালে এই কথাই মনে হয় প্রকাশ-বৈচিত্র্যের মূলে বুঝি এই বেগবৈচিত্ৰ্য। যদিদং সৰ্বং প্ৰাণ এজাতি নিঃস্থতং । মানুষের সত্তার মধ্যে এই অনুভূতিলোকই হচ্চে সেই রহস্যলোক বেখানে বাহিরের রূপজগতের সমস্ত বেগ অন্তরে আবেগ হয়ে উঠুচে, এবং সেই অন্তরের আবেগ আবার বাহিরে রূপ গ্ৰহণ করবার জন্যে উৎসুক হচ্চে। এই জন্যে বাক্য যখন আমাদের অনুভূতিলোকের বাহনের কাজে ভৰ্ত্তি হয় তখন তার গতি না হলে চলে না । সে তার BLBO DD DBDDB DDDBDD BDB D0S gD L KDDBLt BD Čदकाe <कgछ । HB BD D BBB SS DD LDLE YY LDDL0 SS S DDD যে-একটা অদৃশ্য বেগ জন্মাল তার আর শেষ নেই। আসল ব্যাপারটাই