পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৬৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(by यून °ख वैष्णी, भ७२ হল ভাই। সেই জন্যে কবি ছন্দের ঝঙ্কারের মধ্যে এই কথাটাকে দুলিয়ে দিলেন। যতক্ষণ ছন্দ থাকবে ততক্ষণ এই দোলা আর থামবে না। “সই, কেবা শুনাইলে শ্যাম নাম।” কেবলি ঢেউ উঠতে লাগল। ঐ কটি কথা ছাপার অক্ষরে যদিও ভাল মানুষের মত দাড়িয়ে KDD DD DBLB DD LLLLLL BDLD S BDBDYK DBB SBLDD DD শান্ত হবে না। ওরা অস্থির হয়েচে, এবং অস্থির করাই ওদের কাজ । আমাদের পুরাণে ছন্দের উৎপত্তির কথা যা বলেচে তা সবাই জানেন । দুটি পাখীর মধ্যে একটিকে যখন ব্যাধ মারলে তখন বাল্মীকি মনে যে-ব্যথা পেলেন সেই ব্যথা শ্লোক দিয়ে না জানিয়ে তার উপায় ছিল না। যে-পাখীটা মারা গেল এবং আর যে-একটি পাখী তার BB DDD DBDD BDDDDBD BB BDB DBBEBS SDB D BDDBS তার ব্যথাটিকে ত কেবল কালের মাপকাঠি দিয়ে মাপা যায় না। সে যে অনন্তের বুকে বেজে রইল। সেই জন্যে কবির শাপ ছন্দের বাহনকে DD DBD LBBDB S BDBDBDD D DD S SzYSDBDYDLL BB DBL D DBB ELLD BD DDBBDDB DBBLK DBB LELDBBD KDBBLB DDD বেড়াচ্চে। কিন্তু সেই আদিকবির শাপ শাশ্বত-কালের কণ্ঠে ধ্বনিত হয়ে DD S BuKDuDSDBDB BDgDD sODB DBDBDD Bu DDD DDS আমরা ভাষায় বলে থাকি, কথাকে ছন্দে বাঁধা । কিন্তু এ কেবল বাইরে বঁাধন, অন্তরে মুক্তি। কথাকে তার জড়ধৰ্ম্ম থেকে মুক্তি দেবার BD DYSS BDDLLBK LD D DD DD BD DL LLLY BD পায় ছাড়া। ছন্দ হচ্চে সেই তার-বাঁধা সেতার, কথার অন্তরের সুরকে সে ছাড়া দিতে থাকে। ধনুকের সে ছিল, কথাকে সে তীরের মত লক্ষ্যের মৰ্ম্মের মধ্যে প্ৰক্ষেপ করে ।