পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৭৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

d8 সবুজ 中 पैष्णी, भ७२४ —আমাদের পদাবলীতেও ও সব ব্যাপার মন্দিরের বাইরেই ঘটে। বিদ্যাপতি ঠাকুর বলেছেন—“যব গোধুলী সময় ভেলি ধনী মন্দির वांश्द्धि (डक्लि ।” --ঘোষাল নিজে করবি কুকীৰ্ত্তি আর বড় বড় কবিদের ঘাড়ে চাপাবি দোষ । -হুজুর, আমি মিথ্যে কথা বলি নি-বাংলার বড় বড় লেখকেরা এ কাজ না করলে আমার কি সাহস যে আমি আগে ভাগেই তা করে বসব,--আমি ত একজন ছোট গল্পকার। মহাজনো যেন গত স পস্থা হিসেবেই আমি চলি । -বাংলা আবার ভাষা, তার আবার লেখক, তার আবার নজির । মন্দিরের ভিতর আমি মধুর রসের চর্চা আর বেশী করতে দেব না, কে জানে তোদের হাতে পড়ে সে রস কতদূর গড়াবে। --তাহলে বলি হুজুর, ওটা আসলে মন্দির নয়, ভোগের দালান। -আবার মিথ্যে কথা ? এই হাজার বার বলেছিস মন্দির আর এখন বলছিস ভোগের দালান । -হুজুর, মন্দির হলে আর তার ভিতর ঠাকুর থাকত না ? আগেই ত বলেছি যে সেখানে একটি ছাড়া দুটি মূৰ্ত্তি ছিল না। --তাও ত বটে। খুব ডিগবাজি খেতে শিখেছিস। তুই আর জন্মে ছিলি গৌরবাজ । --হুজুরের কৃপায় এখন লোটন না হলেই বঁচি । -আচ্ছা যাক, এখন তুই গল্প বলে যা, গল্পটা এতক্ষণে জমছে। --হুজুর তার পর