পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

s 3, fið te বৈজ্ঞানিক ইতিহাস १७ অতিদূর বা অতিসূক্ষাকে ইন্দ্ৰিয়ের গোচরে আনা, cकांनौद्ध ऐतिश्J এক বস্তুকে অপর শাস্ত্ৰ হইতে তফাৎ করিয়া অন্য অবস্থায় তার গুণাগুণ BB DDBSBBD DBDD DB DDBD BDS TDBB DBD BBD যায় না। তাকে গণিতের কলে ফেলিয়া আয়ত্ত করা। এই কৌশলগুলিতেই বৈজ্ঞানিক প্ৰণালীর বিশেষত্ব এবং ইহারাই বিজ্ঞানের উন্নতির প্রধান সহায় । কিন্তু এই বিশেষত্ব অতি বিশিষ্ট রকমের বিশেষত্ব। অর্থাৎ কে কাজের জন্য যে কৌশলটির দরকার সেই কাজ ছাড়া আর অন্য কাজে তাহাকে প্রয়োগ করা বড় চলে না। কারণ এই কৌশলের আকার ও ভঙ্গী নিয়ন্ত্রিত হয় জ্ঞানের বিষয় লক্ষ্যের দ্বারা । কাজেই এক বিজ্ঞানের কৌশলকে অন্য বিজ্ঞানে বড় কাজে লাগানো চলে না, এবং একই বিজ্ঞানের এক বিভাগে যে কৌশল চলে অন্য বিভাগে তাহা অনেক সময় অচল । গতি-বিজ্ঞানে যে গণিত দিগ্বিজয়ী, রসায়নবিজ্ঞান তাকে কাজে লাগাইতে পারে না। রসায়ণের যে বিশ্লেষণLKKB DLDD DBDBB BDDB sBDD DBB S কাজেই ব্যাপার দাড়াইতেছে এই যে, প্ৰাকৃতিক বিজ্ঞানের প্রণালীর যাহা বিশেষত্ব, তাহাকে প্ৰাকৃতিক বিজ্ঞানের বাহিরে নেওয়া চলে না । এই বিশেষত্বের বেশীর ভাগই প্ৰত্যেক বিজ্ঞানের জন্য স্বতন্ত্র, বিজ্ঞান বিশেষেই বিশেষ ভাবে আবদ্ধ। আর যাহা সমস্ত প্ৰাকৃতিক বিজ্ঞানেই সাধারণ তাহা মোটেই বিজ্ঞানে অনন্য সাধারণ নয়। তাহা হইতেছে সাধারণ যুক্তি ও জ্ঞানের প্রণালী, এ বিষয়ে বিজ্ঞানে ও সাধারণ জ্ঞানে BDBD BDBD DBD SS g sgBDB DBDD KgB BDD SBDBBD DDB DDD S S BDB gEBDBD DBDBDD SD DBDDBD DDDDBD আসন এক জায়গায় ।