পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 , क्षिौ नश्] *रू bzð সাহিত্যে জমে’ না যায়, সেবিষয়ে আমাদের সদসৰ্বদ সচেতন ও সতর্ক থাকতে হবে। লেখার ভাষার গতিস্বভাবতই মৃত্যুর দিকে। মুখের ভাষার সংস্রবেই তাকে জিইয়ে রাখা যায়। জীবন্ত ভাষাও লেখকদের হাতে পড়ে? যে কত শীগগির মৃত ভাষা হয়ে ওঠে, তার প্রমাণ ভারতবর্ষের একাধিক কেতাবি প্ৰাকৃত। সাহিত্যের ভাষা মুখের ভাষা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়লে লেখা জিনিসটেও Mechanical হয়ে পড়ে। এবং মানবজীবনের সকল ক্ষেত্রেই যা Mechanical তার বিরুদ্ধে লড়া দরকার। মানুষের দেহ মনের সকল কাজ যে কত সহজে Mechanical হয়ে পড়ে, এ জ্ঞান যার আছে তিনি এই লড়ালড়িটে इथों कtज दल भान कद्धएवन ना । আমরা লেখায় সকলকে মুখের ভাষার অনুসরণ করতে বলি, অনুকরণ করতে নয়,- তার কারণ লেখার ভাষা মুখের ভাষা হতে বিচ্ছিন্ন না হলেও বিভিন্ন। মুখের ভাষা, যে লেখায় দ্বিজত্ব লাভ না করে, তা সাহিত্য নয়, এবং বলা বাহুল্য লেখা মাত্রেই সাহিত্য নয় । অধিকারীর হাতে ভাষা পুনর্জন্ম লাভ করে আর অনধিকারীর হাতে মৃত্যু। সুতরাং যাতে aBDDBBDD DBDDB BB BDD DDE D DD BB BBBKSBDDLLL সতর্ক থাকা উচিত। এ বিপদ এড়াবার একমাত্র উপায় হচ্ছে মুখের डयांबू कांहgन थांका । প্ৰবন্ধ লেখক মহাশয় ইঙ্গিতে বলেছেন যে নূতনের প্রতি টান BBDB BD DD BDB KBD DBB tEDDBDBD DBDD DBB এই যে, নূতনের প্রতি অনুরাগ বশতঃ আমি বাংলা-ভাষার গুণকীৰ্ত্তন করতে প্ৰবৃত্ত হই নি, বাংলা-ভাষার প্রতি অনুরাগ বশতঃই নূতন মত প্রচার করতে বাধ্য হয়েছি। ভাষার রূপগুণ কেবলমাত্র বুদ্ধির দ্বারা