পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

YèR V- সবুজ পত্ৰ আষাঢ়, ১৩২৩ সম্ভবতঃ এই কারণে আমাদের নব বঙ্গসাহিত্যে সমুদ্ৰ-যাত্ৰ-বৰ্ণন এত বিরল, যদিচ গত পঞ্চাশ বৎসরের মধ্যে আমরা শত শত লোক, এক সমুদ্র নয় সাত সমুদ্রের পারে গিয়েছি, এবং সেখান থেকে ফিরে এসেছি । Gł DBDS BBDSDDO HSS BB DBBuBBDBD LBLBLDL DDDDD করে ফুটে ওঠে, প্ৰাণে নুতন আনন্দ আসে, মনে নুতন ভাবের উদয় হয়। যে লেখায় এই নৃচন ছবি, নূতন আনন্দ, নূতন জ্ঞানের পরিচয় পাওয়া যায়, সেই লেখাই হচ্ছে যথার্থ ভ্ৰমণ-বৃঙ্কান্ত । এ যুগের বাঙ্গলার আমি দুটামাত্র লেখক জানি, র্যাদের সমুদ্রযাত্ৰ-বৰ্ণন পাঠকের মনকে ও সমুদ্ৰ-যাত্রা করায়। এদের একজন হচ্ছেন শ্ৰী রবীন্দ্ৰনাথ ঠাকুর, আর একজন স্বামী বিবেকানন্দ। এদের মুখে সমুদ্রের কথা, তার পরপারের কথা শুনলে মনে যে শুধু কৌতুহল জেগে উঠে তাই নয়, আমাদের মনের গায়ে সমুদ্রের হাওয়াও লাগে । রবীন্দ্ৰনাথ এবং বিবেকানন্দ এ দু’জনের কেউই অবশ্য পাঁচজনের একজন নন। উভয়েই অপূৰ্ণ প্রতিভাশালী DBTDS BuuDD DDBBS LLLDK D DDB K ES S KLBDDS SLBD LBDDE BTD SDS DBB D K gDBDBBD DBDBuDB BD S SDDBD তঁাদের তুল্য ভ্ৰমণ-বৃত্তান্ত যে আমরা লিখতে পারিনে, তার জন্য আমি দুঃখ করিনে। আমার দুঃখ এই যে, আমরা পৃথিবী ঘুরে আসি, অথচ এই বিচিত্ৰ পৃথিবীর কোন চিত্ৰই আমাদের নয়নে মনে অঙ্কিত হয় না। নূতনের স্পর্শে স্বামীজির মনে তুফান