পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় বর্ষ, তৃতীয় সংখ্যা জাপান-যাত্রীয় পত্র S&x} প্ৰথমেই বাইরের প্রখর আলোর থেকে একটি পুরাতন কালের পরিণত ছায়ার মধ্যে এসে প্রবেশ করলুম। । থাকে থাকে প্ৰশস্ত Bu uu BBLBJSDD BDB K zzYS LD D DD ED ফল, ফুল, বাতি, পূজার অর্ঘ্য বিক্রি চলচে। যারা বেচুচে তারা অধিকাংশই ব্ৰহ্মীয় মেয়ে। ফুলের রঙের সঙ্গে তাদের রেশমের কাপড়ের রঙের মিল হয়ে মন্দিরের ছায়াটি সূৰ্য্যাস্তের আকাশের মত বিচিত্র হয়ে উঠেচে। কেনাবেচার কোন নিষেধ নেই, মুসলমান দোকানদাররা বিলাতি মণিহারীর দোকান খুলে বসে গেছে। মাছ মাংসের ও বিচার নেই, চারিদিকে খাওয়া দাওয়া ঘরকন্না চলচে । ংসারের সঙ্গে মন্দিরের সঙ্গে ভেদমাত্র নেই-একেবারে মাখামাখি। কে বল, হাটবাজারে যেরকম গোলমাল, এখানে তা দেখা গোল না। চারদিক নিরালা নয়, অথচ নিভৃত ; স্তব্ধ নয়, শান্ত । আমাদের সঙ্গে ব্ৰহ্মদেশীয় একজন ব্যারিষ্টার ছিলেন, এই মন্দির LLaLLBD DDD BBL BDBDBSBD ag S DgDDB BDS K DEL ভঁাকে জিজ্ঞাসা করাতে তিনি বল্লেন, বুদ্ধ আমাদের উপদেশ দিয়েচনতিনি বলে দিয়েছেন কিসে মানুষের কল্যাণ, কিসে তার বন্ধন; তিনি ত জ্যের করে” কারো ভালো করতে চান নি; বাহিরের শাসনের কল্যাণ নেই, অন্তরের ইচ্ছাতেই মুক্তি ; এই জন্যে আমাদের সমাজে বা মন্দিরে আচায় সম্বন্ধে জবরদস্তি নেই। সিঁড়ি বেয়ে উপরে যেখানে গেলুম সেখানে খোলা জায়গা, তারই নানা স্থানে নানারকমের মন্দির। সে মন্দিরে গাম্ভীৰ্য্য নেই, কারুকাৰ্য্যের ঠেস ঠেলি ভিড়-সমস্ত যেন ছেলেমানুষের খেলনার SDD aED DDuD gBLBBD DBLD BEK LEK D KS