পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় বর্ষ, তৃতীয় সংখ্যা ধবংশপুরী 钴 "め切"● এ কাজ অবশ্য অতি গোপনে উদ্ধার করতে হয়। তাই বাপে মেয়েতে পরামর্শ করে স্থির হল যে, রঙ্গিণীর শোবার পাশের ঘরটিতে যখ দেওয়া হবে। দু-চার দিনের ভিতর সে ঘরটির সব দুয়ার জানাল ইট দিয়ে গেথে বন্ধ করে দেওয়া DDS DDBB DB LDEBD OBD DBTS BD LK SBSK টাকা ছিল- সব বড় বড় তামার ঘাড়াতে পুরে সেই ঘরে সারি সারি সাজিয়ে রাখা হল। যখন ধনঞ্জয়ের সকল ধন সেই কুঠরিজাত হল, তখন রঙ্গিণী একদিন রীতিলালকে বললে যে, রত্নময়ীর ছেলেটি এত সুন্দর যে, তার সেই ছেলেটিকে একবার কোলে করতে নিতান্ত ইচ্ছে যায়,-সুতরাং যে উপায়েই হোক তাকে একদিন রঙ্গিণীর কাছে আনতেই DEES S BDD DBD DBBS BB BBDDSDBBD DuuDuuDDB টের পেলে তার মাথা নেবে। কিন্তু রঙ্গিণী এত নাছোড় হয়ে তাকে ধরে বসল যে, রীতিলাল অগত্যা একদিন সন্ধ্যাবেল কিীটচন্দ্ৰকে ভুলিয়ে সঙ্গে করে রঙ্গিণীর কাছে নিয়ে এল। কিরীটিচন্দ্ৰ আসবামাত্র রঙ্গিণী ছুটে গিয়ে তাকে কোলে তুলে নিলে, চুমো খেলে, কত আদর করলে, কত মিষ্টি কথা বললে। তারপর সে কিরীটচন্দ্রের গায়ে লাল চেলির যোড় তার গলায় ফুলের মালা, তার কপালে রক্তচন্দনের ফোটা, আর তার হাতে দু’গাছি সোণার বালা পরিয়ে দিলে । কিরীটিচন্দ্রের এই সাজ দেখে রাতিলালের চোখমুখ আনন্দে iiB S DDD SDDDS SDBS DBuS DGDS BD DB BDB টেনে নিয়ে, সেই ব্ৰাহ্মণ শিশুকে সেই অন্ধকূপের ভিতর পুরে দিয়ে, বাইরে থেকে ঘরজার গা-চাবি বন্ধ করে চলে গেল।-- মতিলাল এ দ্বোর ও দ্বোর ঠেলে দেখে বুঝলে যে, রঙ্গিণী তাকেও Rt