পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R R R সবুজ পত্র चांदणी, $७२७ শ্ৰেয়ঃ। কিন্তু তিনি যখন লেখনীর পৃষ্ঠে আরোহণ করিয়া সার্কাস করিতে প্ৰবৃত্ত হয়েন, তখন তঁহার পক্ষে তদনুরূপ সাধু অর্থাৎ জারিঙ্গরাবৎ-সম্বলিত সাজসজজ ধারণ করাই কৰ্ত্তব্য । এবং আর পাঁচজনে যাহা করে তাঁহাই যে সাধু, এ বিষয়ে পাঁচজনে একমত। এ কথা যদি সত্য হয়, তাহা হইলে, যিনি বঙ্গ-সরস্বতীর চরণে সংস্কৃত অলঙ্কারের শৃঙ্খল পরাইতে এত উৎসুক, তিনি নিজে যে কেন উচ্ছঙ্খল ভাষা ব্যবহার করেন, তা আমার ক্ষুদ্রবুদ্ধির অগম্য। দ্বিতীয়তঃ, তিনি তঁহার বক্তব্য কথা উদাহরণ সংযোগে স্পষ্ট করিয়া তুলেন না। যদ্যপিস্যাৎ কখনও উদাহরণ দেন, তাহা হইলে সে উদাহরণ এরূপ স্থল হইতে উদাহৃত হয়, যে স্থলে কোনও অর্বাচীন আলঙ্কারিকের প্রবেশাধিকার নাই। সম্পাদক মহাশয়ের যদি দেশ-কাল-পাত্ৰ সম্বন্ধে কোনরূপ জ্ঞান থাকিত, তাহা হইলে তিনি গত যুগের সাহিত্যাচাৰ্যদিগের আর্ম প্ৰয়োগের উপর তঁহার অবৈদিক হস্তক্ষেপ করিতেন না। সম্পাদক মহাশয় স্বয়ং বহুশ্রুত ব্যক্তি হইয়াও যে এইরূপ অসমীক্ষ্যকারিতা এবং অবিমূৰ্য্যকারিতার পরিচয় দেন, ইহা অতীব দুঃখের বিষয়। কেননা ইহার ফলে, আমাদের নব-সাহিত্য-সমাজে অলঙ্কার শাস্ত্রের বিরুদ্ধে যে অচিরাগত কুসংস্কার আছে, তাহ আরও বদ্ধমূল হইয়া যাইতেছে । অলঙ্কার শাস্ত্রের নিয়মাবলী উপেক্ষা করায় সাহিত্য যে সমূহ ক্ষতিগ্ৰস্ত হয়, এ বিষয়ে আমি সম্পাদক মহাশয়ের সহিত ARSS t পূৰ্বোক্ত কারণে আমি দুটি তিনটি দৃষ্টান্তের সাহায্যে প্রমাণ কৱিতে চাহি যে, অলঙ্কার শাস্ত্রের নিয়ম লঙ্ঘন করিলে কবিতার শব্দcशौब्रत्र ७९डांत्रगञ्° उंङश्रे भांष्ठं भांद्र यांग्र ।