পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७ वर्षं, 5ळूषं न१५ji Cit 하 及史@ সুতরাং ব্ৰজাঙ্গনাদিগের ‘প্ৰাণের হরির” নীরদবরণ রূপ দিবারাত্র ইহাদের মনশ্চক্ষুর সম্মুখে ভাসিতেছে, হাসিতেছে, ও নাচিতেছে-“কদম্বমুলে বাজায়ে মুরলী”-এবং তজ্জন্য। “হরিস্মরণে সরসমন” হইয়া ইহারা নৃত্য করিতেছে। আর ইহারা যে পুচ্ছ উচ্চ করিয়া নৃত্য করিতেছে, তাহার কারণ বৃন্দাবনের বৃক্ষগুলি “অতি বড় উচু”।-উচ্চতায় এবং শ্যামলতায় বৃক্ষগুলিকে পরাভূত করিবার উদ্যেশ্যেই ইহারা পুচ্ছ উচ্চে বিস্তার করিয়ছে।-পাঠক এই শ্রাবণ মাসের প্রবাসী পত্রের মলাটস্থ ময়ুরের প্রতি দৃষ্টিপাৎ করিলেই বুবিতে পরিবেন, যে এরূপ স্পৰ্দ্ধ করা ময়ুরের পক্ষে সঙ্গত কি অসঙ্গত । ভাষা এবং ভাবের এতাদৃশ চমৎকারিত্ব থাকা সত্ত্বেও, পদ-লালিত্যে নৈষধের, এবং অর্থ গৌরবে ভারবির সমতুল্য হইলেও,-এ শ্লোকটি যে সর্বোচ্চ শ্রেণীর কবিতা স্বরূপে গণ্য নহে, সে কেবল ঐ পুছুর জন্য।-- মিলের খাতিরে পুচ্ছকে ‘পুছুতে।” রূপান্তরিত করায় অলঙ্কারশাস্ত্র মতে উক্ত পদের শব্দহানি করা হইয়াছে; এক কথায় ‘পুছু” ঐরাপ অবৈধ ভাবে উচু করায়-কবির মাথা নীচু হইয়া গিয়াছে। পুচ্ছ অবশ্য তুচ্ছ পদার্থ নহে, তথাপি সেটিকে ও ভাবে আস্ফালন করিলে, কাব্যজগতের শোভাবৃদ্ধি হয় না।-- কাব্যের রস কাহাকে বলে, কবিতা কি পরিমাণে এবং অনুপাতে বস্তুতন্ত্রতা সাপেক্ষ,-“এই সকল সমস্যা লইয়া বৰ্ত্তমানে আমাদের সাহিত্য সমাজে ঘোরতর তর্ক উপস্থিত হইয়াছে। এ তর্ক ভারতবর্ষে পূর্বেও হইয়া গিয়াছে। নব্য অলঙ্কার এই রসাতত্ত্বে পরিপূর্ণ। পূৰ্বযুগেও শীলঙ্কারিকগণ উদাহরণের সাহায্যেই তঁহাদের নিজ নিজ মত প্ৰতিষ্ঠা EED D DBBBDS S SDBBB BBBDBBB BDDD DDDD DDD