পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२९७ সবুজ পত্ৰ უettā, ატლას উদাহরণের সাহায্যে এই প্রাচীন সমস্যার নূতন মীমাংসা করিবার চেষ্টা कङ्गिन । নিম্নলিখিত চতুষ্পদীটি জনৈক মুসলমান কবি রচিত :- थाकृ१ि बद्ध डाई । ९ंत्रिंद्र गौष ििउ नाहे ॥ अँछैि आव्र 5ाभफूा । शंध्रज्ञ cभद्र यांफु ॥ এ কবিতাটি প্রাকৃত ভাষায় লিখিত, কিন্তু তজ্জন্য নিন্দনীয় নহে। এ স্থলে বলিয়া রাখা আবশ্যক যে, প্ৰাকৃত ভাষায় গদ্য লেখাই অশাস্ত্রীয়,-পদ্য লেখা নয়। আমাদের নববঙ্গ সাহিত্যে ও নিত্ত্য দেখিতে পাওয়া যায় যে, র্যাহারা প্রাকৃত ভাষায় গদ্য লেখাতে আপত্তি করেন, তঁহাদিগের মধ্যে অনেকে পদ্যে নিৰ্ভীকচিত্তে প্ৰাকৃতের চর্চা করিয়া থাকেন। কেবল মাত্র তাঁহাই নহে,-কবিতায় ইহাদের হস্তে প্রাকৃত অতি-প্ৰাকৃত হইয়া দাঁড়ায়।-শ্ৰীযুক্ত বিজয়চন্দ্র মজুমদার মহাশয় গদ্যে মৌখিক ভাষা প্ৰচলনের সব্যসাচী শত্রু। তিনি মৌখিক ভাষার মুখবন্ধ করিবার জন্য যুগপৎ অস্ত্র এবং শাস্ত্র ধারণ করিয়াছেন, সুতরাং তঁহার রচিত একটি কবিতা নিম্নে উদ্ধত করিয়া দিঠেছি।- মানভঞ্জনের পূর্বাভাস। কৃষ্ণ-কি লাগি বদন ঝাপসি রূপসী ? রাধা-চলে যারে কেলে ডেকুৱা ! কৃষ্ণ-পুরুখ বধের ভয় না করোসি ? রাধা-এত জান তুমি নেকুৱা ? ? কৃষ্ণ-দাসখত লিখে দেবে লো কানাই, রাধা-কার অন্য গোপী পাকুড়া।