পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(ङॉब्रॉडी), আর একখানিতে “চণ্ডালী-ভাষা” (উপাসনা ) বলা হয়েছে এরকম কথা যারা মুখে আনতে পারেন, তাদের কথার প্রতিবাদ করা অসম্ভব ও নিম্প্রয়োজন, কেননা তঁরা যে বঙ্গ-সরস্বতীর কতদূর স্বসন্তান, তার পরিচয় নিজমুখেই দেন । কিন্তু আমাদের মাসিকপত্ৰসকল যে এই সব অকথা কুকথা প্রচারের সহায়তা করেন—তার থেকে বোঝা যায় যে, বাঙ্গলার বন্দেমাতরং-যুগ চলে গিয়েছে। আমাদের লেখবার বিষয় যে বড় একটা নেই, তার অপর প্রমাণ,- বাংলা মাসিকে প্রত্নতত্ত্বের প্রাধান্য। প্রত্নতত্ত্ব আর যাই হৌক-সাহিত্য নয়। ও বস্তু মূল্যবান, এই হিসেবেই যদি প্রত্নতত্ত্বকে মাসিকপত্রে স্থান দেওয়া হয়, তাহলে রত্নতত্ত্বই বা বাদ যায় কেন ?—তবে যদি সম্পাদক মহাশয়েরা বলেন, বাংলার সাহিত্য ওয়ালাদের মধ্যে কোনও জহুরি নেই, তাহলে অবশ্য আমাদের নিরুত্তর থাকতে হবে। মাসিক সাহিত্যের প্রধান সম্বল হচ্ছে ছোট গল্প। এই ছোট গল্প DD DBBBS TSL BBLDLD DBBDD DBDDD YYS LYS এ ও আর একটি প্রমাণ যে, লেখলার বিষয়ের অভাব্যবশতঃই লেখবার পদ্ধতির বিচারই আমাদের দায়ে পড়ে করতে হয়। এ সম্বন্ধে - আমার দুটি কথা বলবার আছে। আমার মতে ছোট-গল্প প্ৰথমে গল্প হওয়া চাই, তার পরে ছোট হওয়া চাই-এ छgा व्यान किछूई इ७ग्रा 5ाई 6न ।