পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সবুজ পত্ৰ ভাদ্র, ১৩২৩ مbyوه چا সম্ভবতঃ ঐ কারণে বড়বাবুর মুগ্ধনেত্ৰ পটেশ্বরীর পায়ের নখ থেকে মাখার চুল পৰ্যন্ত কখন আয়ত্ব করতে পারে নি। বড়বাবু জানতেন যে, তার স্ত্রীর গায়ের রঙ কঁচা সোনার মত, আর তার চোখদুটি সাত রাজার ধন কালে মাণিকের মত। এই রূপের অলৌকিক আলোতেই তার সমস্ত নয়ন মন পূর্ণ করে রেখেছিল। বড়বাবুর বিশ্বাস ছিল যে, পূর্বজন্মের সুকৃতির ফলেই তিনি এ হেন স্ত্রীরত্ন লাভ করেছেন। এই শাপ ভ্ৰষ্ট দেবকীন্য যে পথ ভুলে তার হাতে এসে পড়েছে এবং তঁর নিজস্ব সম্পত্তি হয়েছে, এ মনে করে তঁর আনন্দের আর অবধি ছিল না। কিন্তু মানুষের যা অত্যন্ত মুখের কারণ, প্রায়ই তাই তার নিতান্ত অসুখের কারণ হয়ে ওঠে। এ স্ত্রী নিয়ে বড়বাবুর মনে সুখ থাকলেও সোয়ন্তি ছিল না । দরিদ্রের ঘরে কোহিনুর থাকলে তার রাত্তিরে ঘুম হওয়া অসম্ভব। বড়বাবুর অধস্থাও ঠিক তাই হয়েছিল। এ রত্ন शब्रांवान उम्र भूहार्डन चच७ ऊँीन भनक cछद्ध cगड ना, उाई डिनि সকালসন্ধ্যা কিসে তা রক্ষা করা যায়, সেই ভাবনা সেই চিন্তাতে-মািগ্ন থাকতেন। আপিসের কাজে তন্ময় থাকাতে, কেবলমাত্র দশটা-পাঁচটা DBDB LBB DBDDBB DD DBDBD SS DDBB BDD আপিস না থাকত, তাহলে বোধহয় তিনি ভেবে ভেবে পাগল হয়ে CRCVr বড়বাবুর মনে তঁর স্ত্রীর সম্বন্ধে নানরূপ সন্দেহের উদয় হত। অথচ সে সন্দেহের কোনও স্পষ্ট কারণ ছিল না। কিন্তু তার থেকে তিনি কোনরূপ সাত্মনা পেতেন না,-কেননা অস্পষ্ট ভয় অস্পষ্ট ভাবনাই আমাদের মনকে সব চাইতে বেশী পেয়ে বসে এবং বেশী চেপে ধরে। তার স্ত্রীকে সন্দেহ করবার কোনরূপ বৈধ কারণ না থাকলেও, বড়বাবুর মনে