পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S ጓ b সবুজ পত্র ভাদ্র, ১৩২৩ তবুও দেখতে তাকে ষোলোর বেশী দেখাত না, এবং তার স্বভাব ও মনোভাবও ঐ ষোলো বৎসরের অনুরূপই ছিল। বড়বাবুর পক্ষে বিশেষ কষ্টের বিষয় এই ছিল যে, এই সব ভয় ভাবনা তঁকে নিজের মনেই চেপে রাখতে হ’ত। পটেশ্বরীর কোন কাজে বাধা দেওয়া কিম্বা তাকে কোনও কথা বলা, বড়বাবুর সাহসে কখনও কুলোয় নি। এমন কি, বাঙ্গালী ঘরের মেয়ের পক্ষে, বিশেষতঃ ভদ্রমহিলার পক্ষে, শিশ দেওয়াটা যে দেখতেও ভাল দেখায় না, শুনতেও ভাল শোনায় না,-এই সহজ কথাটাও বড়বাবু তাঁর স্ত্রীকে কখনও মুখফুটে বলতে পারেন নি। তার eLEB DDDS BBBB DDDDBBD LBDSSYi DDD DDS BBBDBDBD DBDSSDK D DBB DD EBB SLEBS DBDBDBD DD DBBD uuDDYiD BDD BDBg DDS DDD DBB KS DBDDBBBBD DBDDS স্পর্শে তার চোখ জলে ভরে আসত। আর পটেশ্বরীর চোখের জল দেখবার শক্তি আর যারই থাক-বড়বাবুর দেহে ছিল না। তা ছাড়া LDBDD DB BBDDBDDB DBDBBD DBBDDLDDBD DBDD BDS DBB BBSYS এবং তঁর শ্যালকদের বিশ্বাস অন্যরূপ হলেও, তিনি মনুষ্যত্ববর্জিত ছিলেন না। সে যাই হোক, বড়বাবুর মনে শান্তি ছিল না বলে যে সুখ ছিল না,-এ কথা সত্য নয়। বিপদের ভয় না থাকলে মানুষে সম্পদের DBDDE DBDDDBDBS BDB KBBDBSS ii BBD BDB BDDD DDB স্বভাবতঃ-বিমন্ত মনকে সজাগ, সচেতন ও সতর্ক করে রেখেছিল। তা ছাড়া পটেশ্বরা সম্বন্ধে তাঁর ভয় যে অলীক এবং তঁর সন্দেহ যে অকারণ, এ জ্ঞান অন্ততঃ দিনে একবার করেও তঁর মনে উদয় হাত এবং তখন তঁর মন কোজাগর পূর্ণিমার রাতের মত প্ৰসন্ন ও প্ৰফুল VCR Iss 瞿