পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

9 বর্ষ, ४६भ ज३थJ বড়বাবুর दफुनि &bア。 আমরা তা বরাবর চোখেই দেখে আসছি। তবে তুমি চরিত্রেও যে beast,-এ কথা এতদিন জানতুম না ; আমরা ভাবতুম “পটের” ঘাড়ে বাবা একটা জড় পদার্থ চাপিয়ে দিয়েছেন।” তারপর তিনি বাড়ীর ভিতর গিয়ে দেখেন পটেশ্বরী মেজেয় শুয়ে আছে। তার গায়ে একখানি ও গহনা নেই-সব মাটিতে ছড়ানো রয়েছে। তার পরণে শুধু একখানা কালে কস্তাপেড়ে সাদা সুতোর শাড়ী। কেঁদে কেঁদে তার চোখ দুটি যেমন লাল হয়েছে, তেমনি ফুলে উঠেছে। সে স্বামীকে দেখে নড়াল ও না চড়ল ও না, কথা ও কইলে না ; মরার মত পড়ে রইল । তার সোণার প্রতিমা ভুয়ে লোটাচ্ছে দেখে, সে থিয়েটারে গিয়েছিল, কি যায় নি,-এ কথা জিজ্ঞাসা করতে বড়বাবুর আর সাহস হ’ল না। তারপর তিনি যে কোন দোষে দোষী নন, এবং তার নিৰ্ম্মল চরিত্রে যে কোনরূপ কলঙ্ক ধরে নি,- এই সত্য কথাটাও তিনি মুখফুটে বলতে পারলেন না। তিনি বুঝলেন যে, আসল ঘটনাটি যে কি, ইহজীবনে তিনিও তা জানতে পারবেন নাতার স্ত্রীও তা জানতে পাবে না। —মধ্যে থেকে তিনি শুধু চিরজীবনের YY DS DBB DDS KBDDBDD S S BBD S SDD DD BBBuB মত মাথা নীচু করে চুপ করে দাড়িয়ে রইলেন। এ গল্পের moral এই যে, পৃথিবীতে ভাল লোকেরই যত মন্দ হয় ;—এই হচ্ছে ভগবানের বিচার ! শ্ৰীপ্রমথ চৌধুরী।