পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

व९व्या-जॉशि८ङJ दां९व्या स्छ । তথাকথিত সাধুভাষার সঙ্গে মৌখিক ভাষার সংযোগ কোরে * সাহিত্যের কাজে লাগানো উচিত কি না, এবিযয় নিয়ে আজ-কাল আমাদের দেশে খুব আলোচনা ও আন্দোলন চলেছে। কথাটা যে নতুন, তা বলা যায় না। সব দেশেই মাঝে মাঝে ভাষা-গঠন সম্বন্ধে বাকবিতণ্ডা। হেয়ে থাকে ; বিশেষ যখন বাইরে থেকে শব্দ-সঙ্কলন (卒忙で5 g所aー雨やびエ ইচ্ছে इ२ । Anglo-SaxonAi. अंश शुद्धांत्री ভাষার সংমিশ্রণের সময়, ইংলণ্ডে বেশ একটু এইরকম তর্কবিতর্ক চলেছিল। সে মিশ্রণটাকে বাধা দিলে, আজ এত বড় ইংরাজীসাহিত্যটা তৈরী হোতে না । ইউরোপের সব ভাষাই এইরকম মিশ্ৰিত পদাৰ্থ ; এবং সব জায়গাতেই মিশ্রণের সময় একটা হৈ-চৈ পড়েছিল । বাংলাদেশে অধুনা একদল ভাষা-প্ৰবীণ লোক, কথিত ভাষাকে সাহিত্যে আমল দেওয়ার বিরুদ্ধে বহুতর যুক্তিতর্কের অবতারণা কচ্চেন । তঁাদের একটী যুক্তির এ প্ৰবন্ধে প্ৰতিবাদ কোত্তে ইচ্ছে করি। তঁরা বলেন, আমাদের এতকালের সাধুভাষা-যা বঙ্কিমচন্দ্ৰ, বিদ্যাসাগর, অক্ষয় দত্ত থেকে আরম্ভ কোরে আজও পৰ্য্যন্ত জোরের সহিত চলেছেআমরা টপ কোরে বদলে ফেলতে পারি নে। যে ভাষায় কথা কই, সেটা কতকটা এই সাধুভাষারই অপভ্রংশ। অপভ্ৰংশটাকে কথার 8