পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७म दर्य, सर्ध e जर्थश ग९थT हिलू गौड VD সুতরাং আমরা যে হিন্দুসঙ্গীতের হিন্দুত্ব নষ্ট করতে উদ্যত হয়েছি, এ অভিযোগের ভিত্তি পত্ৰলেখক মহাশয়ের কল্পনায় ছাড়া আর কোথাও নেই। আমার মতে wদ্বিজেন্দ্রলাল আমাদের গানের “চাল” একটু বদলে দিয়েছেন, বিগড়ে দেন নি ; আর রবীন্দ্ৰনাথের মতে • যদি দ্বিজেন্দ্রলাল হিন্দু সঙ্গীতে বিদেশী সোনার কাঠি ছুইয়ে থাকেন, তবে সরস্বতী নিশ্চয়ই তাকে আশীৰ্বাদ করবেন। বলা বাহুল্য যে, সোনার কাঠির স্পর্শে সোনার পালঙ্কে যে শুয়ে আছে সে শুধু জেগে ওঠে ;-রূপভ্ৰষ্ট হয় না। ( TR *) এস্থলে দুটি বিষয় নিয়ে আমাদের পরস্পরের মধ্যে মতভেদ হতে পারে । প্রথম-সোনার পালঙ্কে কেউ শুয়ে আছে কিনা, এবং যদি থাকে ত সে কে ? দ্বিতীয়-বিদেশী সঙ্গীত সোনার কাঠি কি রূপোর কাঠি ? এ বিচার সুরু করবার পূর্বে একটি কথা বলে রাখা আবশ্যক। বঙ্গী-সাহিত্যে এ আলোচনায় ভুল বোঝাবার এবং ভুল বোঝবার যথেষ্ট অবসর আছে; কেননা, এ সাহিত্য নিয়ে যাদের কারবার-অর্থাৎ ইংরাজী শিক্ষিত সম্প্রদায়—তাদের অনেকেরই সঙ্গীতের নামের সঙ্গে