পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৭৮ | সবুজ পত্ৰ আশ্বিন ও কাৰ্ত্তিক, ১৩২৩ পূর্বোক্ত বাক্যের ব্যাখ্যা নিম্নে উদ্ধৃত করে দিচ্ছি— ब्रमीझऊा 5 cाहकाखद्माश्लालझनक জ্ঞানগোচরতা । লোকোত্তরত্বং DDDBDBDBBDttBDLDDD সাক্ষকো জাতিবিশেষঃ । কারণং চ তদবচ্ছিন্নে ভাবনা বিশেষঃ পুনঃপুণDDBBBDS S SKBBDB tBDS SGD S SDS DDES BB DDDYS ३४ांदगां9 न gयigसद्ध ब्रख्भ । (রস গঙ্গাধর) অর্থাৎ- যে শব্দ দ্বারা আমাদের মনে লোকোত্তরাহলদি জন্মে, তাই কাব্য। লোকোত্তরাহলাদ একটি বিশেষ জাতীয় আহলাদ এবং সে আহলাদের একমাত্র সাক্ষী হচ্ছে অনুভূতি। “তোমার ছেলে হয়েছে” “তোমাকে টাকা দেৱ”—এ কথা শুনে লোকের মনে যে আহলাদ হয়-সে। অবশ্য লোকোত্তরাহলাদ নয় । রসগঙ্গাধরের টীকাকার বলেন-“অনুভব সাক্ষিক” এই কথা বলায়, অন্য প্রমাণের নিরাস করা হয়েছে। এবং সে অনুভব কার ?-না, সহৃদয় লোকের। কাব্য হতে আমরা যে আনন্দ পাই তা যে একটি “বিশেষ জাতীয়” আনন্দ এবং তা যে আমাদের লৌকিক আনন্দের। পৰ্য্যায়ভুক্ত নয়-এ বিষয়ে অবশ্য কোনই সন্দেহ নেই। তবে কাব্যের আনন্দ যে “বাক্যার্থধীজন্য” নয়, এ কথা অবশ্য সম্পূর্ণ সত্য নয়-কেননা কাব্যে, আমরা অর্থহীন শব্দ ব্যবহার করিনে ; সুতরাং কাব্যের “ভাবনা” আমাদের ব্যবহারিক মনের অতিরিক্ত হলেও, সম্পূর্ণ বহির্ভূত নয়। কাব্য আমাদের লৌকিক সুখদুঃখের সঙ্গে এতটা জড়িত যে,-কাব্যরস যে পৃথক এবং স্বতন্ত্র বস্তু, এ কথা মানুষে সহজে স্বীকারও করে न, क्षद्मऊ& °द्म न ।