পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৫১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় বর্ষ, নবম সংখ্যা সঙ্গীত-পরিচয় R O ) সেই প্ৰভাত যেন এখানে মূৰ্ত্তিমান হয়ে উঠেছে, তাই “সকল শরীর হোত কল্যাণ।” এ কথাগুলি কোন বাঙ্গালীর বুঝতেও কষ্ট হয় না। এবার এরই বাঙ্গলাটা শোন :- *जद कद्ध ठांखि ऊँद्ध ९४०१iन যাবে সকল দুঃখ, সব পাপ তাপ, ওরে সকল সন্তাপ হইবে নির্বাণ ।” বাঙ্গলা গানটি ভাঙ্গা বেশ ভালই হয়েছে, কিন্তু তবু যেন কি একটা রস উবে যায়, সেই বিশেষ তারটি থাকে না। ওস্তাদী হিন্দী গানের D BDD DBDD DBDD BB D BBB DDDSSB BBBDB বর্ণপরিচয় হতে হতেই লোকের ভাল লাগতে আরম্ভ করে, এই আমার দৃঢ় বিশ্বাস; কারণ আমরাও তার বড় বেশীদূর এগোইনি। আজ তার প্রথম ভাগের কতকগুলি মূলসূত্র তোমাদের ধরিয়ে দেবার ইচ্ছে আছে। র্যাদের কাছে তা’ পুর্বপরিচিত, তঁরা পুনরাবৃত্তি মাৰ্জন করবেন। আমাদের সকল শাস্ত্রেরই মূল যেমন বেদে অনুসন্ধান করলে পাওয়া S DBDLLDBDL BD S BBBB BD DD DD DBD BDBD নামে তিনটি স্বরে উচ্চারিত হত এবং হয়ে থাকে, যারা পণ্ডিতের মুখে ভা’ না। শুনেছেন, তারা আদি ব্ৰাহ্মসমাজের শ্লোকপাঠে তার কতক পরিচয় পেতে পারেন। সামবেদও এখনো গীত হয়, কিন্তু ঠিক পূর্ব ঘরে কি না জানিনে। এবং দুঃখের বিষয় সে গান কখনো শুনিনি, তাই তোমাদেরও তার নমুনা শোনাতে পারলুম না। এই বৈদিক ত্ৰিম্বর থেকেই ক্রমশঃ আমাদের বর্তমান সপ্তম্বর সম্ভবতঃ উদ্ভাবিত হয়েছে। যুরোপীয়দের আধুনিক বিচিত্র সঙ্গীতও তাদের পূর্বতন ধৰ্ম্মযাজকদের মন্ত্রপাঠের স্বরগ্রামের উপর প্রতিষ্ঠিত।