পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৫৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 o সবুজ পত্ৰ পৌষ, ১৩২৩ হতে সংগৃহীত। মৌখিক ভাষার বুনিয়াদের উপর, এ সকল শব্দ-সহযোগেও আমরা সাহিত্যে রচনা করতে পারি। আমরা চাই শুধু আমাদের সাহিত্যের বুনিয়াদ বজায় রাখতে । ংস্কৃত শব্দ বর্জন করলে আমাদের সাহিত্য ঐশ্বৰ্য্যহীন হয়ে পড়বে, কেননা কেবলমাত্র বাঙ্গলা কথায় আমাদের সকল মনোভাব ব্যক্ত করতে পারব না। কথাটা একটু পরিষ্কার করা যাকু। যা আমাদের মনের বিষয় তারই আমরা নামকরণ করি। আমাদের মনের প্রধানতঃ দুটি বিষয় আছে-একটি বস্তুজগৎ, আর একটি মনোজগৎ । বস্তুজগৎ এক হলেও আমাদের মনোজগৎ দুই ৪-একটি নিজের মনের, আর-একটি পরের মনের। এই পৃথিবীতে যেমন সময় যাচ্ছে সেই সঙ্গে একটি বাহা মনোজগৎ গড়ে উঠছে—যে জগতের সন্ধান পাওয়া যায়—কাব্যে, দর্শনে, বিজ্ঞানে, শিল্পে। এ জগৎ বস্তুজগতের মতই যথার্থ। মেঘদূতের অলকা, পরমাণুর জগতের অসত্য হলেও পরমানুভূতির জগতে চিরসত্য হয়ে রয়েছে। বস্তুজগতের জ্ঞান আমাদের যে-পরিমাণে বাড়ছে, সেই অনুসারে আমাদের ভাষায় নূতন শব্দের আমদানি হচ্চে-কতক সংস্কৃত হতে, কতক ইংরাজি হতে। gK BDB BYS BDD DBDBDBB KD DBD DBD DBDYSiDDD DDD DBDBS दांछई कद्र, २igाई क्tद्ध। LgKgDuu BBDSDBB DuDuD BDDDDY DBDBBB KBBB S DDu সঙ্গে আমাদের মতের প্রধান প্ৰভেদ এই যে আমরা বাঙ্গলা ভাষার কোন শব্দ অস্পৃশ্য মনে করি না-তা সে প্রাকৃতই হােক, আর সংস্কৃতই হোক। “R 빠TF F 55한 R Til R 게 전 | DLDLD D BBDD DDLL DDBB S এই আলঙ্কারিক মত যে আমি সত্য বলে শিরোধাৰ্য্য করি সে কথা আমি ইতিপূর্বে কালি-কলমে স্বীকার করেছি। গুপ্তমহাশয় বলেন, সাহিত্যের পরিা