পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় বর্ষ, নবম সংখ্যা खनन-यांलीब्र *ख्य জাহাজের আলোগুলো মস্ত একটা আয়তনের সূচনা করচে, কিন্তু কোনো আকারকে দেখতে দিচ্চে না । কোনো একটি কবিতায় প্ৰকাশ করেছিলুম যে, আমি নিশীথরাত্রির সভাকবি। আমার বরাবর এই কথাই মনে হয় যে, দিনের বেলাটা মৰ্ত্ত্যলোকের, আর রাত্ৰিবেলাটা সুরালোকের । মানুষ ভয় পায়, মানুষ কাজকৰ্ম্ম করে, মানুষ তার পায়ের কাছের পথটা স্পষ্ট করে দেখতে চায়, এই জন্যে অত বড় একটা আলো জ্বালতে হয়েচে। দেবতার ভয় নেই, দেবতার কাজ নিঃশব্দে গোপনে, দেবতার চলার সঙ্গে স্তব্ধতার কোনো বিরোধ নেই, এই জন্তেই অসীম অন্ধকার দেবীসভার BZt SS SDD DBB DDBLYz KLS LLE LYK S কিন্তু মানুষের কারখানা যখন আলো জ্বালিয়ে সেই রাত্রিকেও অধিকার করতে চায়, তখন কেবল যে মানুষই ক্লিষ্ট হয় তা নয়,- দেবতাকেও ক্লিষ্ট করে তোলে। আমরা যখন থেকে বাতি জেলে রাত জেগে এগাজামিন পাস করতে প্ৰবৃত্ত হয়েচি, তখন থেকেই সূৰ্যের আলোয় সুস্পষ্ট নির্দিষ্ট নিজের সীমানা লঙ্ঘন করতে লেগেচি, তখন থেকেই স্বর-মামবের যুদ্ধ বেধেচে। মানুষের কারখানা-ঘরের চিমনি গুলো ফু দিয়ে দিয়ে নিজের অন্তরের কালীকে দুলোকে বিস্তার করচে, সে অপরাধ তেমন গুরুতর নয়,-কেন না দিনটা মানুষের নিজের, তার মুখে BB DBB BDDDBD BD Di DD DtDBB BB DBS SDBD রাত্রির অখণ্ড অন্ধকারকে মানুষ যখন নিজের আলো দিয়ে ফুটাে করে দেয়, তখন দেবতার অধিকারে সে হস্তক্ষেপ করে। সে যেন নিজের দখল অতিক্রম করে আলোকের খুঁটি গেড়ে দেবলোকে আপন সীমানা চিণ্ডুিত করতে চায়।