পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৬৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Šጃ ቕቕ cባቐ†ሻሣ ሻsቂri শিক্ষার লক্ষ্য واCS বাহুির করিয়াছে। মতটী হইল। এই যে শিক্ষার প্রকৃত লক্ষ্য মানুষকে জীবন যুদ্ধের জন্য প্ৰস্তুত করা। অর্থাৎ শিক্ষার উদ্ধেশ্য মানুষকে এমন ভাবে গড়িয়া তোলা যেন সে টিকিয়া থাকিয়া বংশরক্ষা করিয়া যাইতে পারে। এই মতটীর আবির্ভাব মানব সভ্যতার একটা tragedy । ইহা মনের উপর প্রাণের প্রতিশোধ। প্ৰাণের ঘরে ডাকাতি করিয়া মানুষ মনের ভোগের জন্য সভ্যতা গড়িয়াছে। কিন্তু ইহার দু’একটি সৃষ্টিকে আবার প্রাণের কাজে লাগাইতে গিয়া জীবন যাত্ৰাটা এমনই জটিল ও কঠিন হইয়া উঠিয়াছে যে মানুষ প্ৰাণ রাখিতে যে কেবল প্ৰাণান্ত হইতেছে? তাহা নয়, একেবারে মনান্ত হইতেছে। মনের যা কিছু শক্তি ও ক্ষমতা এক প্রাণ রাখার কাজেই ব্যয় করিতে হইতেছে। ইহার বিরুদ্ধে ওজস্বিনী বুকুতা করিয়া কোনও লাভ নাই। যাহা জীবন হইতে ঠেলিয়া উঠিতেছে কেবল মত দিয়া তাহাকে চাপ দেওয়া চলে না। এ হইল ভিড়ের ভিতর ঠেলার মত ; ব্যাপারটা কেহ পছন্দ করে না, কিন্তু পিছু হটবারও কাহারও সাধ্য নাই। বৰ্ত্তমান যুগের মানুষের পক্ষে হয় তো এই জটিলতার হাত এড়ান অসাধ্য। এবং হয় তো বাধ্য হইয়াই বৰ্ত্তমান যুগের শিক্ষার্থীকে জীবন যুদ্ধের জন্য তৈরী করাটাই শিক্ষার একটা প্ৰধান লক্ষ্য করিতে হইবে। প্ৰাণের দাবীর সুর যখন খুব চড়া হইয়৷ উঠে তখন আর সব ফেলিয়া সেই দিকেই কাণ দেওয়া ছাড়া গতি নাই। কিন্তু আমরা যেন ভুলিয়াও না মনে করি যে এই বিসদৃশ ব্যাপারটাই হইল गडोडॉन डेनडि । ७ फूलन अभिक अiएछ। cकनना भन अद्धि ইন্দ্ৰিয়ের যে শক্তির প্রয়োগে মানুষ সভ্যতা গড়িয়ছে, আজ জীবনযাত্রার জটিলতায় সেই সব শক্তির উপরেই প্ৰাণ তাহার একাধিপত্যের