পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৬৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

soጃ ቐቕ, ‹ባቕ†ሻሣ ጓ8ግሆ রূপের কথা ty Y আত্মমূৰ্য্যাদার লক্ষণ—এ কথা স্বীকার করা যায় না; কেননা, বিশ্বমানবের সভ্যতার ইতিহাস এর বিরুদ্ধে চিরদিন সাক্ষী দিয়ে আসছে। স্বদেশের ভিতর থেকে বেরিয়ে গেলেই, অপর সভ্যজাতির কাছে রূপের মৰ্য্যাদা যে কত বেশী, তার প্রমাণ হাতে হাতে পাওয়া যাবে। বৰ্ত্তমান ইউরোপ সুন্দরকে সত্যের চাইতে নীচে আসন দেয় না,-সে দেশে জ্ঞানীর চাইতে আৰ্টিষ্টের মান্য কম নয়। তারা সভ্যসমাজের দেহটাকেঅর্থাৎ দেশের রাস্তাঘাট বাড়ী ঘরদ্বোর মন্দির প্রাসাদ, মানুষের আসন বসন সাজসরঞ্জাম ইত্যাদি-নিত্য নূতন করে, সুন্দর করে গড়ে তোেলবার চেষ্টা করছে। সৈ চেষ্টার ফল সু কি কু হচ্ছে-সে স্বতন্ত্র কথা। ইউরোপীয় সভ্যতার ভিতর অবশ্য একটা কুৎসিত দিক ाCछ-याद्र बन्मभ Commercialism-fits এই দিকটে কদৰ্য্য C'è Vit state sis-Commercialism-4 ggi atz লোভ। আর লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু। আপনারা সকলেই জানেন যে, রূপের সঙ্গে মোহের সম্পর্ক থাকতে পারে, কিন্তু লোভের নেই। ইউরোপ ছেড়ে এশিয়াতে এলে দেখতে পাই যে, চীন ও জাপান রূপের এতই ভক্ত যে, রূপের আরাধনাই সে দেশের প্রকৃত ধৰ্ম্ম, বল্পেও অত্যুক্তি হয় না। রূপের প্রতি এই পরাশ্ৰীতিবশতঃ, চীন-জাপানের লোকের হাতে-গড়া এমন জিনিস নেই যার রূপ নেই-তা সে ঘটিই হোক আর বাটিই হোক। র্যারা তাদের হাতের কাজ দেখেছেন, তারাই তাদের রূপ-সৃষ্ট্রির কৌশল দেখে মুগ্ধ ইয়ে গিয়েছেন। মোঙ্গল জাতিকে ভগবান রূপ দেন নি,-সম্ভবতঃ সেই কারণে সুন্দরকে তাদের নিজের হাতে গড়ে নিতে হয়েছে, এই ७ 6श विशएशन कथां । br>