পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৭২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

«9 oU9 সবুজ পত্ৰ bएव, >७२७ ব’লে ফেলে। কলকাতার ভাষা তো আর বিজাতীয় নয়, যে সেটা আমাদের কথায় আয়ত্ত হবে না। ভাষার শক্ত অংশই হচ্ছে উচ্চারণের টান, লেখায় যখন তা ধরা পড়বার আশঙ্কা নেই, তখন আমরা নূতন পথে যেতে পিছপা হব কেন ? সমস্ত বাংলাদেশের ভাষাই এতদিনে এক হয়ে যেত, যদি না তার মাঝে লেখ্য-ভাষা বলে একটা Medium থাকত। তাই বলছিলুম সে ऊाक्षग्नेि जाश्रिङJद्र छाषा হলে—আমাদের কথাবাৰ্ত্তার সঙ্গে সঙ্গে জীবনের অনেক প্রাদেশিক স্বাতন্ত্র্য ঘুচে যাবে। তখন পূর্ববঙ্গবাসীদের আর পুর্বের আপত্তির কারণ থাকবে না । সে দিন একটী প্ৰধান্ধে দেখলুম, লেখক মহাশয় বলেছেন যে কথ্যভাষার প্রচলনে সাহিত্যে এমন অনেক প্ৰাদেশিক শব্দ ব্যবহৃত হবে যা নাকি অন্য জেলার লোকেরা খুঝতে পারবে না। যদি তাই হয় LBDD Du DDB BB B DDBD BESDBDD S KBB DDL DB এবং বক্তৃতাতেও । কিন্তু এ পৰ্য্যন্ত কোন সাধু পন্থীই ততদুর চরমপন্থী হতে পারেন নি। সুতরাং তঁর মতে নাটক কি সাহিত্যের অঙ্গ DBDS K BBD DBB BBDBYS S SBD DD DBDSDD BDB সকল বিখ্যাত নাট্টকারদের নাটক পড়েছে, তার একখানিতেও এমন কোনও একটা শব্দ পাই নি যা, লেখক যে জেলার লোক, সে জেলা ছাড়া অন্য জেলার লোকে বুঝতে পারে না। রবীন্দ্রনাথ, দ্বিজেন্দ্রলাল ও গিরিশচন্দ্রের কোনও নাটকেরই ভাষায় সে দোষ নেই, অথচ সে গুলি সবই কথ্য-ভাষায় লেখা। নভেলের যে জায়গাটাতে কথাবাৰ্ত্তা রয়েছে, সে জায়গাতে সকলেই কথ্য-ভাষা ব্যবহার করে থাকেন। তবে আবার লেখ্য-ভাষা বলে সাহিত্যে সতন্ত্র একটা ভাষার অস্তিত্ব