পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৭৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७ध it, ktyw tę সালতামামি VS মুখে মুখে বেড়ে যায়, এবং এক পুনরাবৃত্তির গুণে এই নিন্দাপ্ৰশংসা একটা হট্টগোলে পরিণত হয়েছে। এ বিষয়ে কে কার উপর টোকা দিতে পারেন, সমালোচকদের মধ্যে এই নিয়েই যা রেষারোখী। আমাদের সাহিত্যু আদালতে এখন জজ নেই—সব জুরি। এবং জুরির বিচারটা অবশ্য সরস্বতীর পক্ষে সুবিচার নয়। বঙ্গ-সাহিত্যে বঙ্কিমচন্দ্রের আসন যে কত উচ্চ, তা আমরা সকলেই জানি,-কিন্তু তঁর সঙ্গে সঙ্গেই যে আমাদের সাহিত্যের ইভলিউসান বন্ধ হয়ে গিয়েছে-সমালোচকদের এ কথা আমরা মানিনে । বাংলার প্রথম লেখক যে তঁর শেষ লেখকএ ত নৈরাশ্যের উক্তি। শুনুতে পাই এই নিন্দাপ্রশংসার মূলে আছে জাতীয় অহংজ্ঞান ও পরজ্ঞান, আর সেই সঙ্গে আছে হিতবুদ্ধি ভূতবুদ্ধি ইত্যাদি ইত্যাদি। এ সব থাকতে পারে, কিন্তু রবীন্দ্রনাথের নিন্দার ভিতর যা আদপেই নেই-সে হচ্ছে জ্ঞান এও বুদ্ধি। আমার মনে হয়, এই নিন্দাপ্ৰশংসার মূল কারণ এই যে-রবীন্দ্রনাথ আজও ইহলোকে আছেন, । আর বঙ্কিমচন্দ্র নেই। আমরা জীবনকে আজও শ্রদ্ধা করতে শিখিনি। তারপর রাজনীতির ক্ষেত্রেও আমরা পিছিয়ে পড়েছি। এ যুগে বাংলায় যেমন কোনও বড় লেখক জন্মান নি, তেমনি কোনও বড় বক্তারও আবির্ভাব হয় নি। এটা কম আপশোষের কথা নয়। এতদিন আমরা গলার জোরেই ভারতবর্ষের রাজনীতির আসর। জমিয়ে রেখেছিলুম। BLLuB D DDBuB S BDDD BB kD DBDDSSYiDBDS DBBS পশ্চিম, পাঞ্জাব এতদিন শুধু আমাদেরই দোহার দিয়ে এসেছে। * আমরা যে ধুয়ো ধরিয়ে দিয়েছি-দেশসুদ্ধ লোক তাই ধরেছে। আমরাই বাকী ভারতবর্ষকে উচুগলায় কথা কইতে শিখিয়েছি ;-নবযুগের মুখপাত্র হওয়াটা বাঙ্গালীর পক্ষে একটা কম গৌরবের কথা নয়। চেচিয়ে