পাতা:সবুজ পত্র (দ্বিতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

y সবুজ পত্র खैर्शका, १७२२ ছিলেন। এমন কি কালিদাসের ন্যায় অপূর্ব প্ৰতিভাশালী কবিও অলঙ্কার-শাস্ত্রের বিধি-নিষেধ অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছেন। দর্শনের সঙ্গে তার টীকাভায্যের যে সম্বন্ধ, কাব্যের সঙ্গে অলঙ্কারের সেই একই সম্বন্ধ ;-উভয়েরই উদ্দেশ্য হচ্চে মূল সূত্রের এবং মূল কাব্যের ব্যাখ্যা করা, বিচার করা। এবং দর্শনশাস্ত্রের ভাষ্যকাররাই যেমন কালক্রমে তার গুরু হয়ে উঠেন তেমনি কাব্যশাস্ত্রের ভাষ্যকাররাই কালক্রমে তার গুরু হয়ে উঠেন এবং কবিসমাজ সেই গুরুর শিষ্যত্ব স্বীকার করতে বাধ্য হয়। মহাপ্ৰভু চৈতন্য সার্বভৌমকে বলেছিলেন যে, তিনি বেদান্ত মানেন, কিন্তু আচাৰ্য্যকে মানেন না, অর্থাৎ উপনিষদ মানেন কিন্তু তার শাস্করDD LBD KS SDBKBBD DBDDBDBD S S DDDDS MDTB S DDD SDBBK বলবার সাহস এদেশে সেকালে কোনও রক্তমাংসের দেহধারী মানবের ছিল না এবং কবিরা আর যাই হে’ন না কেন, অবতার বলে লোক-সমাজে কখনই গ্রাহ্য হন নি। সুতরাং তঁরা বিনা। আপত্তিতে অলঙ্কার-শাস্ত্রের দ্বারা শাসিত হতেন । এ বিষয়ে ইংলণ্ডের মনোভাব ভারতবর্ষের ঠিক উল্টো-ইংরাজি সাহিত্যিকের কস্মিনকালেও কোনরূপ অলঙ্কার-শাস্ত্রের অধীনতা স্বাঞ্চার করেন নি। জীবনে ও মনে ব্যক্তিগত স্বাধীনতা অক্ষুন্ন রাখাই হচ্ছে ইংরাজি, সভ্যতার ধৰ্ম্ম ও কৰ্ম্ম। কিন্তু ফরাসীদের মনোভাব এ দুয়ের মাঝামাঝি। তঁদের বিশ্বাস যে, রচনা কতকগুলি BD DDDBD DBD BD DBB BD DDD D DK BDB BBDBD আর্ট করে তোলাই ফরাসী-লেখকদের জীবনের ব্ৰত। সাহিত্যের ভাষা এবং রীতি ( style ) সম্বন্ধে সাহিত্যে তঁরা একটা স্পষ্ট