পাতা:সবুজ পত্র (দ্বিতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১২

২য় বর্ষ, সপ্তম সংখ্যা दéांना दत्र-गांक्षेिऊ) ৩৯৩ এ ও অসীম বলা হয়ে থাকে, অথচ তাত্ত্বিকেরা বিশ্বতত্ত্ব দুচারটি Bt DBDBB S SBBB S BDBD S BBDBD S DBDS S S BDD SDLDDDD সৃষ্ট পদার্থের বিষয় দুশ'-হাত তত্ত্বজাল বুনতে সাহসী হইনে, অন্ততঃ কোনও কাব্য-রত্নকে সে জালে জড়াতে চাইনে। কাব্যের আগুনের পরিচয় দেবার জন্য তাকে সমালোচনার ছাই চাপা। দেওয়াটা সুবিবেচনার কাৰ্য্য নয়- কেনন। সে গুণের পরিচায়ক হচ্ছে অনুভূতি। এ যুগের রচনার নাতিদীর্ঘতা এই সত্যেরই প্ৰমাণ দেয় যে, এ কালের লেখকেরা পাঠকদের মান্য করতে শিখেছেন।--হিন্দুস্থানীরা বলেন যে “আকেলিকে ইসার বাস”। ফঁাদের শ্রোতার আকেলের উপর কোনও আস্থা নেই, তঁরাই একটুখানি কথাকে। ফেনিয়ে ফাঁপিয়ে ফুলিয়ে অনেকখানি করে” তুলতে ব্যস্ত। সমালোচকদের মতে বৰ্ত্তমানের আর-একটি অপরাধ এই যে, এ যুগে এমন কোন ও লেখক জন্মগ্রহণ করেন নি, যার প্রতিভায় দেশ উজ্জ্বল করে রেখেছে। এ আমাদের দুর্ভাগ্য, দোষ নয় ; প্রতিভার জন্মের রহস্য কোনও দার্শনিক, কি বৈজ্ঞানিক অদ্যাবধি উদঘাটন করতে পারেন নি। তবে এটুকু আমরা জানি যে, প্রতিভার পূর্ণ বিকাশের জন্য পারিপার্থিক অবস্থার ; আনুকুল্য চাই। একথা যদি সত্য হয়, তাহলে স্বীকার করতেই হলে যে, নূতন সাহিত্য গড় বার যে সুযোগ গত শতাব্দীর লেখকেরা পেয়েছিলেন- সে সুযোগ আমরা অনেকটা হারিয়েছি। গত যুগের লেখকেরা সবাই প্রধান না হোন,-সবাই স্বাধীন ছিলেন। তৎপূর্ব-যুগের বঙ্গ-সাহিত্যের চার্পের ভিতর থেকে