পাতা:সবুজ পত্র (দ্বিতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

to সবুজ পত্ৰ । vaTf, ૦૦૨ર আমার বক্তব্য এই যে, “পড়িয়াছি যেই মত” সেই মত “বৰ্ণিবাৱ” চেষ্টা করলে রচনা প্ৰসাদ গুণে বঞ্চিত হয়। অতএব “যাবনী মিশাল” মাতৃভাষাতেই কাব্য রচনা করা উচিত, এককথায় हैललऊँ द्रौडि अदवश्वन कब्रांदे बच जनश्ऊँीव्र अएक cख्धयः । BDDBBDDB BBBDuDSSiuuDDDBD SSuDDBB tEES Bgi SBBDD সকল গুণ এক প্ৰসাদ গুণেরই অন্তভুত। এই প্রসাদগুণ লাভ করতে হলে যে মাতৃভাষার আশ্রয় গ্ৰহণ করা আবশ্যক, এ কথা স্পষ্ট করে বুঝিয়ে দিতে হলে, আলঙ্কারিকের অপরাপর যে সকল গুণের বিচার করেছেন সে সকলের উল্লেখ করা Wat i WÉ NGTS, TAffRF ( Clarity ) JINS (Unity ) *ifig ( Restraint ) ortiá ( Beauty ) èitiá ( Refinement ) এই সকল গুণই হচ্ছে বৈদভীরীতির প্রাণ। ফরাসী আলিঙ্কারিকেরাও এই ক’টিই রচনার প্রধান গুণ বলে গ্ৰাহ করেন । বলা বাহুল্য যে, যে ভাষা আমরা সব চাইতে ভাল জানি এবং যে ভাষার উপর “আমাদের দখল সব চাইতে বেশি, যেই ভাষায় লিখলেই রচনায় এ সকল গুণ থাকবার সম্ভাবনা বেশি। स्त्रभू उॉशे DDJBDD BBBDDD SDBB BBDB BBBS DBDDBBDDBD DDD যা ‘দোষ বলে গণ্য, রচনাকে সে দোষমুক্ত করা অত্যন্ত কঠিন। ঈষৎ অন্যমনস্ক হলেই সে সব দোষ রচনায় আপনি এসে পড়বে। আমি এখানে দুটি চারটি দোষের উল্লেখ করছি। প্ৰথম “অপাৰ্থ” অর্থাৎ যে শব্দের যে অর্থ নয়। সেই অর্থে সেই শব্দ ব্যবহার করা। তারপর “একাৰ্থ” অর্থাৎ একই অর্থের শব্দ একের চাইতে বেশি। বার ব্যবহার করা -একে পুনরুক্তি দোষও বলা যেতে পারে।