পাতা:সবুজ পত্র (দ্বিতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় ৰািৰ্ষ, সপ্তম সংখ্যা • दéभान् दी-नाश्ङिा ৩৯৭ ৷ বিলাতী সাহিত্যকে বাঙ্গলা-সাহিত্য বলে আদর করি । তার কারণ এই যে, যে সাহিত্য উপর-সাহিত্য, তা অপরই হোক আর আপনিই হোক, মানব-মনের উপর তার প্রভাব অনিবাৰ্য্য। সুতরাং রবীন্দ্রনাথের অনুকরণে এবং অনুসরণে যে কাব্যসাহিত্য রচিত হয়েছে, তা নকল সাহিত্য বলে উড়িয়ে দেওয়া 55 व् । এই নব-কবিদের রচনার প্রতি দৃষ্টিপাত করলে প্ৰথমেই নজরে পড়ে যে, এ সকল রচনা, ভাষার পারিপাট্যে এবং আকারের পরিচ্ছিন্নতায়, পূৰ্ণবযুগের কবিতার অপেক্ষা অনেক শ্ৰেষ্ঠ। যেমন * কেবলমাত্ৰ মনের আনন্দে গান গাইলে তা সঙ্গীত হয় না, তেমনি কেবলমাত্ৰ মনের আবেগে স্বচ্ছন্দে লিখে গেলেও, তা কবিতা হয় না । মনের ভাবকে ব্যক্তি করবার ক্ষমতার নামই রচনাশক্তি। মনের ভাবকে গড়ে’ না। তুলতে পারলে তা মুৰ্ত্তি-ধারণ করে না, আর যার মূৰ্ত্তি নেই তা অপরের দৃষ্টির বিষয়ীভূত হতে পারে না । কবিতা শব্দ কায় । ছন্দ মিল ইত্যাদির গুণেই সে কায়ার রূপ ফুটে ওঠে। মনোভাবকে তার অনুরূপ দেহ দিতে হলে, শব্দজ্ঞান থাকা চাই, ছন্দমিলের কাণ থাকা চাই । এ ভজ্ঞান লাভ করবার জন্য সাধনা চাই, কেননা সাধনা ব্যতীত কোন আর্টে কৃতিত্ব লাভ করা যায় না। নবী কবিরা যে সে সাধনা করে থাকেন, তার কারণ এ ধারণা ভঁাদের হৃদয়ঙ্গম হয়েছে যে, লেখা জিনিষটে একটা আর্ট । নবীন কবিদের রচনার সহিত হেমচন্দ্রের কবিতাবলী কিম্বা নবীনচন্দ্রের “অবকাশরঞ্জনী”র তুলনা DBS DBBD DBDBB BB DBDBDBD DB DDSDDg