পাতা:সবুজ পত্র (দ্বিতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- ტახr সবুজ পত্ৰ कॉर्डिक, भ७२३ যে কত শ্রেষ্ঠ, তা স্পষ্টই প্ৰতীয়মান হবে। শব্দের সম্পদে এবং সৌন্দর্ঘ্যে, গঠনের সৌষ্ঠবে এবং সুষমায়, ছন্দে ও মিলে, তালে ও মানে, এ শ্রেণীর কবিতা সাহিত্যের ইভলিউসানের একধাপ উপরে উঠে গেছে। এ স্থলে হয় তা পূর্বপক্ষ এই আপত্তি উত্থাপন করবেন যে, ভাবের অভাব থেকেই ভাষার এই সব কারিগরি জন্মলাভ করে। যে কবিতার দেহের সৌন্দৰ্য্য নেই, তার যে আত্মার ঐশ্বৰ্য আছে,-এ কথা আমি স্বীকার করতে পারিনে। এলোমেলো ঢিলেঢালা ভাষার অন্তরে ভাবের দিব্যমূৰ্ত্তি দেখবার মত অস্তদৃষ্টি আমার নেই। প্রচ্ছন্নমূৰ্ত্তি ও পরিচ্ছিন্ন মূৰ্ত্তি একরূপ নয়। ভাব যে কাব্যের আত্মা, এবং ভাষা তার দেহ, -একথা আমি স্বীকার করি । কিন্তু কাব্যের দেহ থেকে আত্মা পৃথক করা অসম্ভব বললেও অত্যুক্তি হয় না। কোথায় দেহের শেষ হয় এবং আত্মার সূত্রপাত হয়, সে সন্ধান BDBDS BBBSD BB BD S DBB DDDB DBDSLD DDD DBBDDD এ সব তর্কের কোনও মূল্য নেই। কবিতা-রচনার আর্ট নবীন কবিদের অনেকটা করায়ত্ত হয়েছে- এ কথা। যদি সত্য হয়, তাহলে DLBB DS KBD BB YBD BD S S DDDDSY SBDmDD বর্ণনা প্ৰসূঙ্গে বলেছেন যে, “আছিল বিস্তর ঠাট প্রথম বয়সে, এৰে বুড়া। তবু কিছু গুড়া আছে শেষে।” স্বয়ং ভারতচন্দ্রের কবিতার যদি ঠাটু বাদ দেওয়া যায়, • তাহলে যে গুড়া অবশিষ্ট থাকে DDLDD SBu DBBBLgSBB BDSBDBDB D g D BBDD DDD অথচ ভারতচন্দ্ৰ ষে কবি, সে বিষয়ে আমার মনে কোনও সন্দেহ নেই। নবীন কবিদের যে ভাব-সম্পদ নেই, একথা বলায় আমার