পাতা:সবুজ পত্র (দ্বিতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(e. সবুজ পত্ৰ পৌষ, ১৩২২ হয় রঙ্গ-ছুটু, নয় গেরুয়া-তাও আবার ছোপানো নয়, ছাপানো ; অর্থাৎ সে রং আমাদের সাহিত্যের সদরে চেপে বসেছে, ভিতরে ধরেনি। আমরা জীবনে যে শুধু গৃহস্থ তাই নয়। নেহীয়েৎ গোরস্ত; DD DDDBD DBB DBDD DBBBYSSiDBDBD BBBBBS S BDBB DDD S DBDDD DBK LLBDDSDBB BBDDS DBBD BDBD DBD চেহারা দেখতে আমরা ভয় পাই কেন না জীবনের রঙ ত রক্তের DDDSDBBB BD S qi DBDDBBBB DB DDD DDBBDS sKDK DDD চান তঁর কাছে আমি কৃতজ্ঞ । তার পর, যে ক্ষেত্রে নিত্য আত্মশ্লাঘা ৷ করা হয়ে থাকে-সে ক্ষেত্রে যিনি ব্যঙ্গ করতে উদ্যত, তঁর আর যা সদগুণের অভাব থাক, সৎসাহসের অভাব নেই। এই নামের জন্য DBDD DD DBBBD BBBD SDuBDD YK DBB SDD sBBDBD BDLS পৃথিবীর যেমন একভাগ স্থল আর তিনভাগ জল, এ গ্রন্থেরও তেমনি এক ভাগ পদ্য এবং তিনভাগ গদ্য । এই পদ্যাংশের প্রায় সকল অংশই হচ্ছে লালিকা, ইংরাজিতে যাকে বলে।parody, প্যারডির উদ্দেশ্য হচ্ছে একটি ভাল কবিতার বাইরেটা ঠিক রেখে ভিতরটা উল্টে দেওয়া। ;-তার দেহটি ঠিক রেখে তার আত্মটি বদলে দেওয়া। এ হচ্ছে হাত-সাফাইয়ের কাজ। এ ব্যাপারে যিনি মূল কবিতার দেহের DBkS DBDDS DBDB DS SDY DB BDBB BDDBuBDB BBDD BES DD DBDB DBD DBBD DD DD KBBDDS DD SDLD তত বেশি। কোনো কবিতার পূর্ব-পরিচিত রূপের সঙ্গে তার নৰকল্পিত ভাবের অসঙ্গতি যত স্পষ্ট হয়ে উঠবে, প্যারডির চেহারা তত ফুটে উঠবে,-কেননা প্যারডি হচ্ছে কবিতার বিকল্প। “রঙ্গ ও ব্যঙ্গের” রচয়িতা এ বিষয়ে যে নৈপুণ্যের পরিচয় দিয়েছেন অ