পাতা:সবুজ পত্র (দ্বিতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় বর্ষ, সপ্তম সংখ্যা अडिनटवन्न ७ोब्रान्तै 8YNბ “তারা হেসে যায়, তুমি হাস বসে মুচকি”। যে দেহে কবির কৈফিয়ৎ লেখা হয়, সেটা তার মৰ্ত্ত্যের দেহ,-"তাঁর দেবদেহে ছায়ার কলঙ্কটুকুও নেই। সেখানে শুধু আলো, শুধু উৎসব, শুধু আনন্দ। মর্তের দেহে হুল ফোটে বলেই সেখানে cकफिश७ ঝাড়পোছ করতে হয়। দিল্লীগ। অন্য পাঁচরকম অনুভূতি বা আনন্দ থেকে রসকে তোমরা কেমন করে এমন স্বতন্ত্রভাবে আলৌকিক করে দেখতে চাও, তা’ তোমরাই বুঝতে পাের। তোমাদের হেঁয়ালীচ্ছন্দের আবরণের মধ্যে থেকে শুধু Mysticism-এর বুলি আঁওড়ালে ত চলবে না। রস যখন অনুভূতিগ্রাহ, তখন রসও বস্তু। রসানুভূতির জন্য প্রথম বস্তু চাই, দ্বিতীয় কারণ bईि, তৃতীয় কৰ্ত্তা চাই। জ্ঞান যেমন বস্তুকে ধরে” জন্মায়, শূন্যকে । ধরে” জন্মায় না,-সেইরূপ ভয়, বিস্ময়, করুণা, ঘৃণা, শ্ৰীতি প্ৰভৃতি রস ও বস্তুর আশ্ৰয়েই জন্মায়। বস্তু আশ্ৰয় ছাড়া জন্মাতে পারে না। ষে বস্তু হতে কোন বিপদের আশঙ্কা একেবারে নেই, তাকে দেখে ভয়ের অনুভূতি হয় না। কবিতাবিশেষ লিখে বা পড়ে যে আনন্দানুভব হয়, তাতে বৰ্ত্তমানের প্রত্যক্ষ এবং অতীতের বহুতর স্মৃতি ওতঃপ্ৰোতভাবে জড়িয়ে থাকে। রসমাত্রিই হয়। বৰ্ত্তমান বস্তুর সাক্ষাৎকার, নাহয় পূর্ব প্রত্যক্ষ বস্তুর সাক্ষাৎকারের স্মৃতি হতেই উৎপন্ন হয় ; শূন্য হতে किश्वl cकवण भानन डिडन श्रड अनि अर्मान ना। कदिभांजदे যেমন আপনার কৃতিত্বে, এবং আপনার আত্মপ্রকাশে একটা আনন্দ আছে, তেমনি পাঠকমাত্রেরই পূৰ্বানুভূত বস্তুকে অবলম্বন