পাতা:সবুজ পত্র (দ্বিতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আৰ্যসভ্যতার সহিত বঙ্গ-সভ্যতার যোগাযোগ ভারতবর্ষের উত্তরাপথের প্রাচীন সভ্যতা মূলতঃ এবং মুখ্যতঃ যে আৰ্যসভ্যতা আমি আমার পূর্ব-প্রবন্ধে তাই প্রমাণ করবার চেষ্ট করেছি। এবং এ কথাও সর্বলোকবিদিত যে, আমরা নিজেদের BB DDBDD DDDDBDSuBBDB BB DD B D BB DBt S আমাদের বল-বুদ্ধি-ভরসা সব ঐ আৰ্য-শব্দের উপরেই প্রতিষ্ঠিত। সুতরাং আমরা কি-অর্থে এবং কি-পরিমাণে আৰ্য্যধৰ্ম্মী, সে বিষয়ে আমাদের মনে একটি যথাসম্ভব স্পষ্ট ধারণা থাকা, আমি বাঙ্গালীর পক্ষে শ্রেয়ঙ্কর মনে করি। আৰ্য এবং বাহাধৰ্ম্মসকলের উৎপত্তি সম্বন্ধে আমার অনধিকার-চৰ্চা করবার উদ্দেশ্যই হচ্ছে আমাদের স্বধৰ্ম্মের উৎপত্তির নির্ণয় করা । বাঙ্গালীজাতি আৰ্যজাতি কি না, তাই নিয়ে দেখতে পাই পণ্ডিতে পণ্ডিতে মহা মতভেদ আছে। আমরা আৰ্য্যবংশীয় কিনা সে বিষয়ে অনেকের মনে সন্দেহ আছে এবং সে সন্দেহের বৈধ। কারাও আছে। কি প্ৰাচীন শাস্ত্ৰমতে কি অর্বাচীন বৈজ্ঞানিক মতে বাঙ্গালী যে আৰ্য্যজাতি বলে গণ্য নয়-এ-কথা সকলেই জানেন। শাস্ত্ৰমতে এক দ্বিজব্যতীত অপর-কেউ বংশমৰ্যাদা BBB DBBD D BDBD BBDB DSSiD S DDDBDDB মধ্যে দ্বিজের সংখ্যা যে কত অল্প তা বিশ্বসুদ্ধ লোক জানে। ] অপর পক্ষে ethnologists-দের মতে হাজারে ন-শ-নিরানব্বই জন বাঙ্গালী দ্রাবিড়-মোগল-বংশীয়। কিন্তু এর থেকে বাঙ্গালীর ।