পাতা:সবুজ পত্র (দ্বিতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৪০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় বর্ষ, দ্বাদশ সংখ্যা চার-ইয়ারি কথা *● রাজ্যে গিয়ে উপস্থিত হল। কল্পনার চক্ষে দেখলুম। সেখানে একটি যুবতী, বিরাহিণী যক্ষ-পত্নীর মত, আমার পথ-চেয়ে বসে আছে। আর তার রূপ ! তা বর্ণনা করবার ক্ষমতা আমার নেই। সে যেন হীরামাণিক-দিয়ে সাজানো সোনার প্রতিমা । বলা বাহুল্য যে চারচক্ষুর মিলন হবা-মাত্ৰই আমার মনে ভালবাসা উথলে উঠল। আমি বিনা বাক্যব্যয়ে আমার মনপ্ৰাণ তার হাতে সমর্পন কলুম। সে সস্নেহে সাদরে তা গ্ৰহণ করলে। ফলে যা পেলুম তা শুধু যক্ষ কন্যা নয়, সেই সঙ্গে যক্ষের ধন। এমন সময় ঘড়িতে টং টং করে চারটি বাজল, অমনি আমার দি বাস্বপ্ন ভেঙ্গে গেল। চোখ চেয়ে দেখি। যেখানে আছি সে রূপকথার রাজ্য নয়, কিন্তু একটা সাতসেতে অন্ধকার জল-কাদার দেশ। আর এক ঘরে বসে থাকা আমার পক্ষে অসম্ভব হয়ে উঠল ; আমি টুপি ছাতা ওভারকেট নিয়ে রাস্তায় বেরিয়ে পড়লুম। জানই তি, জলই হোক, ঝড়ই হোক, লণ্ডনের রাস্তায় লোক চলাচল কখনই বন্ধ হয় না ; সেদিনও হয় নি। যতদূর চোখ যায় দেখি, শুধু মানুষের স্রোত চলেছে—সকলেরই পরণে কালো কাপড়, মাথায় কালো টুপি, পায়ে কালো জুতো, হাতে কালে জাত । ३९ cझश्रgङ भgन श्श ८श्न छात्रश्शा अशा Daguerro type Aa ইবি বইয়ের ভিতর থেকে বেরিয়ে এসে রাস্তায় দিশেহারা হয়ে ছুটিাছুটি করছে। এই লোকারণ্যের ভিতর, ঘরের চাইতে আমার বেশি একলা মনে হতে লাগল, কেননা এই হাজার হাজার স্ত্রীপুরুষের LL TDD BBBDD D DD DBD SBDB zS BDBD DBBDB S কথা কইতে পারি ; অথচ সেই-মুহূৰ্ত্তে মানুষের সঙ্গে কথা কইবার