পাতা:সবুজ পত্র (পঞ্চম বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম বর্ষ, চতুর্থ সংখ্যা ছোট গল্প SR(2 -“তা ঠিক। আমার পক্ষে তা করা কেন সম্ভব নয়, তা বলছি। বছর কয়েক আগে বোধ হয় জানো, যে, পাটের কারবারে একটা বড় গোছের মার খেয়ে বাবার ধন ও প্ৰাণ দুই এক সঙ্গে যায়। ফলে আমরা একেবারে নিঃস্ব হয়ে পড়ি। তারপর এই চাকুরিতে ঢুকে মা’র অনুরোধে বিয়ে করতে রাজি হলুম। ব্যাপারটা অনেক দূর এগিয়ে এসেছিল, আমি অবশ্য মেয়ে দেখি নি। কিন্তু পাকা দেখাও হয়ে গিয়েছিল। এমন সময়ে আবার এক খানি চিঠি পেলুম, লেখা সেই স্ত্রী হস্তের। সে চিঠির মোদা কথা এই যে, লেখিকা বিধবা হয়েছেন এবং সেই সঙ্গে কপর্দক শূন্য। দে-সাহেব তার উইলে তঁর স্ত্রীকে এক কড়াও দিয়ে যান নি। তঁর চিরজীবনের সঞ্চিত ঘুষের টাকা তিনি তঁর কন্যারত্নকে দিয়ে গিয়েছেন । এ ক্ষেত্রে খোরপোষের DDDD DDD DBD DB DSDB BBDB DBB DBDD KBBB BBD ছিলেন। আমি প্ৰত্যুত্তরে মামলা করা থেকে নিবৃত্ত করে, তার ংসারের ভার নিজের ঘাড়ে নিয়েছি। ভেবে দেখো দেখি, যে গল্পটা তোমাদের বললুম, সেটা আদালতে কি বিশ্ৰী আকারে দেখা দিত। বলা বাহুল্য, এর পর আমার বিয়ের সম্বন্ধ ভেঙ্গে দিলুম, মা বিরক্ত হলেন, কন্যা পক্ষ রাগ করলেন, দেশশুদ্ধ লোক নিন্দে করতে লাগল কিন্তু আমি তাতে টলসুম না। কেননা দু’সংসার চালাবার মত রোজ१ीन अभिांद्र 6नई । -“দেখো তুমি অদ্ভুত কথা বলছি, একটি হিন্দু বিধবার আর কি লাগে, মাসে দশ টাকা হলেই ত চলে যায়, তা আর তুমি দিতে °iांद्भ ना ?” -“যদি দশ টাকায় হতো তাহলে আমি পাকা দেখার পর বিয়ে