পাতা:সবুজ পত্র (পঞ্চম বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

● 한, sद्धि ७ दशैमाङ Sዓ¢ শেষ পরিণতিই হোক, কিংবা কোন এডাম ও ইভের বংশধরই হোক, মানুষ যে একেবারে পুথি বগলে করিয়া ধরাধামে অবতীর্ণ হয় নাই, এটা একটা মস্ত তর্ক বিতর্ক করিয়া বুঝিবার জিনিস নয়। অন্য দেশের শাস্ত্ৰ প্ৰায় কথঞ্চিৎ একেলে-অনেকের গায়ে সন-তারিখের মার্ক মারা-সহজাত্য লইয়া তাহারা মানুষের সঙ্গে প্ৰতিযোগিতা করিতেই পারে না । আমাদের বেদ লইয়াই বোধ হয় কিছু গণ্ডগোল। পণ্ডিতেরা এই বেদকে অপৌরুষেয় বলেন, এবং অপেক্ষাকৃত আধুনিক দর্শন, বিজ্ঞান, তন্ত্র, মন্ত্র, পুরাণকে একমাত্র বেদেরই সন্তান সন্ততি বলিয়া প্রচার করেন । বেদে ভারতীয় সকল শাস্ত্ৰ বিজ্ঞানের উস্তব কিনা DD DBBDB SggB DBDDBBB BDBDDBD DDD SS BBDDBD BDD DB এইটাই এখন জ্ঞাতব্য। বেদ অপৌরুষেয় মানে যদি এই হয় যে ওটা মানুষের রচনা নয়, বিধাতৃদেব স্বয়ং উহা ভূৰ্জপত্রে লিখিয়া আদি মানবের লাইব্রেরীতে রাখিয়াছিলেন, তবে সেটা এই আলোচনার একটা অন্তরায়ের মত হইয়া দাড়ায় বটে। কিন্তু এরূপ মতটা আমরা এখন ধৰ্ত্তব্যের মধ্যে আনিতে প্ৰস্তুত নহি, শুধু পাণ্ট জবাবে এইটুকুই বলিব, আগে বিধাতৃদেবের ভাষাটাই কি ঠিক হােক তারপর ও-কথা শোনা যাইবে। শুধু বৈদিক সংস্কৃতেই যে বিধাতা সাহিত্য বা ধৰ্ম্মচৰ্চা করিতেন, এটা আজও কিছুমাত্র প্রমাণ করা হয় নাই। কাজেই ও মতটা এখন মুলতুবিই রহিল। BB E D DD DD BDBS SHuB DBDBD DD DDYSDDuDB শাস্ত্র গড়িয়াছে। বিধাতা মানবসৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গেই অমনি টোল খুলিয়া বসেন নাই এবং নবজাত জীবটিকেও আগে শাস্ত্রের বোত্রাঘাতে