পাতা:সবুজ পত্র (পঞ্চম বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RAVLe সবুজ পত্ৰ Vest, »VOR(t গড়িয়া পিটিয়া তারপর কাৰ্য্যক্ষেত্রে পাঠান নাই। বিধাতা শুধু ভারতবর্ষেরই বিধাতা নহেন, এবং তঁহার টোল যদি থাকে, সেটা শুধু বৈদিক-সংস্কৃতচর্চারই কেন্দ্ৰ হইতে পারে না। অপৌরুষেয়ের অর্থটা অমন করিয়া খাটাইতে যাওয়া বিড়ম্বন মাত্র । সুধীজন অবশ্যই জ্ঞান ও যুক্তির সহিত মিলাইয়া ইহার অন্য অর্থও করিতে পারেন, করিয়াও থাকেন। কিন্তু এখনও র্যাহারা চাদে বুড়ীর চরকা কাটায়, কি সাপের মাথায় ধরিত্রীর অবস্থানে অটল বিশ্বাস রাখিয়াছেন, তঁহাদের কথা অবশ্যই স্বতন্ত্র। কেহ হয়ত মনে করিবেন এমন সাদা কথা লইয়া এত কালি কলমের খরচ কেন! আমরাও বলি ঐটাই ত ক্ষোভ ! ( R ) অনেকে এ কথা অবশ্যই বলিতে পারেন,-বেদ ত কেতাব নয়, বেদ হইল জ্ঞান। কেতাব পরে হুইয়াছে এবং সেটা অবশ্যই মানুষের লেখা। এবং জ্ঞানকে অপৌরুষেয় বলা চলে। বেশ, কিন্তু এই জ্ঞান মানুষের ভিতর গজাইল কেমন করিয়া ? শাস্ত্রান্তরে আছে, মানুষ যেমনই জ্ঞান বৃক্ষের নিষিদ্ধ ফলটি ভক্ষণ করিল, অমনি তাহার মনে জ্ঞানের বেদন জাগিয়া উঠিল। কিন্তু এ জ্ঞান বোধ হয় বৈদিক জ্ঞান DD S BDDD L BLBBD DBBD DDBD KBDS BBD S BDB DBD BBBD DDL KBDDD BDS DDD DDDB BBBD BE DDD জ্ঞানগুলো কি তড়িম্বিকাশের মত সহসা মানুষের অন্তরে ঢুকিয়াছিল ? এবং সে গুলো কি একেবারে পূর্ণ শাস্ত্রের আকার ধরিয়া মানুষের মনে পরিস্ফুট হুইয়া উঠিয়াছিল ? যদি তাঁহাই হয়, তবু সে শাস্ত্ৰ বুকিয়াছিল কে ? অবশ্যই মানুষের মন । তাহা হইলেই শাস্ত্ৰ আসার আগেই