পাতা:সবুজ পত্র (পঞ্চম বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

eभ वर्ष, अंर्थव ग९था 허t ミ*。 সম্পদ বলে মনে করি । শুনতে পাই এই জড় জগতের শক্তি ও পরমাণুর পুজি বাড়েও না কমেও না, প্রকৃতির ও মুলধন অনাদি ও অনন্ত। চোখের সুমুখে আমরা যে হ্রাস বৃদ্ধি দেখতে পাই তার কারণ বিশ্বের একদিকে যেমন শিকস্তি হয়। আর একদিকে তেমনি পয়স্তি হয়। এর এক অংশে যখন কিছু যোগ হয়, তখন বুঝতে হবে আর এক অংশে ঠিক ততখানি বিয়োগ হয়েছে। সমগ্রটার পরিমাণ ও ওজন চিরকালই সমান থেকে যায়। কিন্তু মনোজগতের হিসেবটা এর ঠিক উল্টো । জড়াজগৎটা আমাদের পড়ে পাওয়া আর মনোজগৎটা আমাদের হাতে গড়া। সে জগৎটা শুধু বেড়েই চলেছে আর সে যোগের গুণে । মানুষের জ্ঞানের সম্বল, চিন্তার ধারা, অনুভূতির প্রসার যে যুগের পর যুগে বেড়ে চলেছে সে বিষয়ে বোধহয় দ্বিমত নেই। তার কারণ এক যুগের মনের ধানের সঙ্গে আর এক যুগের মনের ধানের যোগ হচ্ছে। এস্থলে অনেকে এই প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে পারেন যে, পূর্বজ্ঞান, পূর্বচিন্তা কি সব বজায় থাকে, না ও সব বস্তু ক্রমান্বয়ে বাতিল হয়ে যাচ্ছে এবং নুতন জ্ঞান নূতন চিন্তা পুরাতনকে সরিয়ে দিয়ে তার স্থান অধিকার করছে ? এর উত্তরে আমি বলি-পুরাতনই নূতনের জন্মদাতা; সুতরাং তার যা যথার্থ সম্পদ নূতন তা উত্তরাধিকারী সত্ত্বে লাভ করে। নুতন কতক পরিামাণ পুৱাতনেরই জের টেনে চলে—এ সত্ত্বেও আমি স্বীকার করতে বাধ্য যে, দর্শন বিজ্ঞান ধৰ্ম্মমত নীতিমত প্ৰভৃতি কখনও স্ব-রূপে চিরস্থায়ী হতে পারে না, এ সবারই অস্তিত্ব কালের অধীন। একমাত্র আর্টই কালের অধীন নয়। যাকে আমরা আর্ট বলি তা আপাদ-মস্তক iD DBB BD DB D DBBD DDBSDBD DBD BBSSS LLLLLL LL