পাতা:সবুজ পত্র (পঞ্চম বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩৪৮

V93 . , সবুজ পত্ৰ अन्तानि, V&C নয় ; আর যার অন্তরে অতির ধারণা নেই, তা দর্শন নয়।” সে যাই । হোক, পৃথিবীর যে-কোন ভাষার যে-কোন কাব্য নিয়ে তাকে বুদ্ধির দ্বারা বিশ্লেষণ করে দেখাও ত, তার কবিত্ব কোন উপাদানের মধ্যে নিহিত ?-যদি তুমি তা পারি, তাহলে তুমি মানুষের দেহকে dissect করেও হাতে ধরে দেখিয়ে দিতে পাৱ। তার প্রাণ কোথায় । যার ভিতর রহস্য নেই, তার ভিতর আনন্দও নেই; আর যার ভিতর আনন্দ নেই-তার ভিতর সত্যও নেই, সৌন্দৰ্য্যও নেই। মানুষে আনন্দের অধিকারী বলেই কাব্য ও কলার সৃষ্টি করেছে। যারা কথা নিয়ে কারবার করে তারাই জানে, ও হচ্ছে একরকম আগুন নিয়ে খেলা করা । কথার শক্তি অসীম, এবং সে শক্তি যেমন প্ৰাণ-বৰ্দ্ধক তেমনি মারাত্মক। কথায় আত্মাকে যেমন জাগিয়ে তোলে, তেমনি আবার তাকে ঘুম পাড়িয়ে দেয়। মানুষে একটা কথার মত কথা EBB DDD DDDDD DLDLD BBD DBBDB DDSYS0B BBKB BDB BBDBBDK করাটা তারা আর আবশ্যক মনে করে না। সাহিত্যের উপর সমাজের রাগই এই যে, সাহিত্য নতুন কথা বলে, আর না হয়ত পুরোণে কথার নতুন অর্থ বার করে । এত কথা বলার উদ্দেশ্য এই যে, ঐ “আনন্দ” শব্দটি মানুষের মুখে সহজেই একটা বুলি হয়ে দাঁড়াতে পারে। এ দেশে সে ভয় বিশেষ আছে। বড় বড় কথাকে অর্থহীন বুলিতে পরিণত করতে আমরা সিদ্ধহস্ত। অতএব আনন্দ শব্দের মৰ্ম্ম আমি কি বুঝি, তা তোমাকে বলছি । আনন্দ অর্থ আমোদ নয়, আরাম নয়, এমন কি সুখও নয় । LBDD DBDBB DBB DuLY DBDSS BD DDB DBD DDDBB BDDBY বান্নতা শুনিয়েছেন, তারাই পৃথিবীতে ঘোর অশান্তির সৃষ্টি করেছেন।