পাতা:সবুজ পত্র (পঞ্চম বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

¢ሻ ቐቑ, ማፅ ጓኛዌn C33 NOSA बलु}ि cकांथां७ “জে পাওয়া যায় না। যা হােক, ল্যাতিন কবির রোমান সভ্যতা ও গৌরবের এই বর্ণনাটী আধুনিক কালের রোমানতত্ত্বজ্ঞ পণ্ডিতেরাও এক রকম সকলেই মেনে নিয়েছেন। কারণ না মেনে উপায় নাই । এবং এরি মধ্যে মানুষের সভ্যতা, প্ৰকৃতি ও শক্তির বিরাট বিকাশ দেখে তঁরা বিস্ময়ে স্তম্ভিত ও প্ৰশংসায় উচ্ছসিত হয়ে উঠেছেন। মানি, বহু জাতিকে যুদ্ধে পরাজয় করতে হ’লে জাতির মধ্যে যে বীৰ্য্য, যে ঐক্য, যে রাজনৈতিক বুদ্ধি ও বন্ধনের প্রয়োজন, তার মূল্য কিছু কম নয়। কিন্তু এই বস্তুকে সভ্যতার একটা শ্রেষ্ঠ বিকাশ বললে মানুষের প্রকৃতিকেই অপমান করা হয়। আর জাতির এই বীৰ্য্য, ঐক্য ও বুদ্ধি যখন পরের দেশ জয় ও পরের উপর আধিপত্যেই নিঃশেষে ব্যয় হয়, তখন তার শক্তি দেখে অবশ্য স্তম্ভিত হতে হয়, যেমন কালবৈশাখীর রুদ্ৰমূৰ্ত্তিতে মানুষ স্তম্ভিত হয়। প্রকৃতপক্ষে একটা সমগ্ৰ জাতি নবীন শক্তি সঞ্চারের আকস্মিক উন্মাদনায় নয়, কিন্তু যেমন মমসেন দেখিয়েছেন, শতাব্দীর পর শতাব্দী সূক্ষম লাভ লোকসানের হিসাব গণনা করে চোখের সুমুখে যখনি যাকে প্রবল বা বন্ধিষ্ণু দেখেছে তারি বুকের উপর পড়ে, তার জীবনের বল নিঃশেষে শুষে নিয়ে নিজেকে পুষ্ট করেছে, রোমান ইতিহাসের এই ব্যাপারটি তার ভীষণতায় মানুষকে স্তস্তিত না করেই পারে না ; খৃষ্টান ও পার্শি পুরাণে যে অন্ধকার ও অমঙ্গলের দেবতার কল্পনা আছে সেটা ভিত্তিহীন নয় বলেই মানুষের चिवींग छन्माष्ट्र । আশ্চর্য্যের বিষয় এই যে রোমের এই প্ৰবল পলিটিকাল সভ্যতা, কেবল সম-সাময়িকদেরই মাখা ভয়ে হেঁট করিয়ে রাখে নি, কিন্তু উত্তর, कॉनन वैडिशनिकटनब७ eधकांन नङयू७ कप्न' cबशपछ। थांगडर a