পাতা:সবুজ পত্র (পঞ্চম বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৪১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ex বর্ষ, সপ্তম ও অষ্টম সংখ্যা বাঙলা কি পড়ব ? ? ভাবের অপুর্ব সরলতাই হচ্ছে " তার গ্রন্থের সর্বপ্রধান গুণ। তা ছাড়া তিনি তঁর জ্ঞান বিশ্বাসে যা সত্য বলে মনে করেছেন তাই বলেছেন। সহজ ভাষায় সত্য ঘটনার বিবরণ দিতে পারলে, সে বিবরণ যে সাহিত্য হয়ে ওঠে - এই গ্ৰন্থই তার প্রকৃষ্ট প্ৰমাণ। এ গ্ৰন্থ বৃন্দাবন দাস স্বেচ্ছায় লেখেন নি, নিত্যানন্দের আদেশে লিখে- “ ছিলেন। তিনি সাহিত্য রচনা করতে চান নি বলে, তঁর রচনা সাহিত্য হয়ে উঠেছে। এ রকম ঘটনা সাহিত্য জগতে মাঝে মাঝেই ঘটে থাকে। “চৈতন্য ভাগবত” কাব্য নয়, কিন্তু বাঙলার একটি নবযুগের এবং সেই নব-যুগ-প্ৰবৰ্ত্তক মহাপুরুষের ইতিহাস। এবং আমার বিশ্বাস প্ৰাচীন বাঙলা সাহিত্যে এই হচ্ছে একমাত্র ইতিহাস, এবং ইতিহাসের যে সকল গুণ থাকা উচিত এ গ্রন্থে সে সকল গুণের সাক্ষাৎ মিলবে। এস্থলে বলে রাখি যে, ইতিহাস শব্দ chronicle অর্থে ব্যবহার করছি, history অর্থে নয়। বৈষ্ণবসাহিত্যে এ জাতের লেখাকে করাচা বলে। চৈতন্যদেবের অপর সকল জীবন চরিতের স্থান “চৈতন্য DDDBeSEDt DBBBD BB S SuDYSKKDDSgBD DuBBD LBDDS BB BDD BBBS BB DDS DDD OsD S DBDBB SLDD সঙ্গে মিশে একেবারে ঘুলিয়ে গিয়েছে। বৃন্দাবন দাস চেষ্টা করেছেন-মহাপ্রভুর ছবি তুলতে আর লোচন দাস চেষ্টা S YBD DBBDu BBDB DBDBDBS DBDBDBB DDD S DBSBBB SDDD DDDDLLS BDBLDS SDBD DDBDDB BDB BDDY SDLDBDB BBBDB BDB GG DDD বেশি মহৎ ও অপুর্ব ছিল, এ জ্ঞান তঁর থাকলে তিনি মহাপ্রভুকে ষ্ঠার ও স্বহস্তে রচিত অলঙ্কারে ভূষিত করতে গিয়ে আবৃত করে