পাতা:সবুজ পত্র (পঞ্চম বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৪২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম বর্ষ, সপ্তম ও অষ্টম সংখ্যা বাঙলা কি পড়ব ? ও দুমুল্য হওয়া নিতান্ত দুঃখের বিষয় । বৈষ্ণব-সাহিত্যের আদর হালে শিক্ষিত সমাজের এক সম্প্রদায়ের কাছে শুনতে পাই যথেষ্ট বেড়ে গিয়েছে। যারা এ সাহিত্যের গুণাগানে শতমুখ, তঁদের কাছে আমার সানুনয় প্রার্থনা যে, তঁরা “চৈতন্য-ভাগবত”-এর একটি সুলভ ও সুদৃশ্য সংস্করণ প্ৰকাশ করুন। পদাবলীকে রগড়ে কচলে তার ভিতর থেকে রসতত্ত্ব বার করবার চেষ্টা, কাব্য নিঙড়ে দর্শন বার করবার চেষ্টা যে, শুধু নিৰ্ম্মফল তাই নয়,-ঐ রাগড়ানি কচুলানির ফলে, তার মধুর রস দেশের লোকের কাছে তিতে হয়ে উঠতে পারে। অপর পক্ষে সমগ্ৰ বৈষ্ণব-সাহিত্যের সঙ্গে শিক্ষিত সমাজের পরিচয় করিয়ে দেওয়াটায় সমাজ ও সাহিত্য দুয়েরই যথেষ্ট উপকার করা হবে । তবে এ অনুরোধ যে কেউ রক্ষা করবেন, সে ভরসা আমার নেইকেননা যারা পদাবলীমুগ্ধ তারা পদাবলীরও ত কৈ, অদ্যাবধি কোনও সুলভ ও সুন্দর সংস্করণ প্ৰকাশ করলেন না ! ( و ) এতক্ষণ যে সব বইয়ের নাম কীৰ্ত্তণ করা গেল সে সবই গৌড়ের পাঠান বাদশাদের সময় লেখা হয়েছিল। এইবার মোগল যুগের দুখানি বইয়ের কথা বলব, এক মুকুন্দরামের “ চণ্ডী ” আর এক ভারতচন্দ্রের *अझांभछल” । “চন্তী”র বিশেষত্ব এই যে, এ হচ্ছে খাঁটি বাঙলা কাব্য। আজকাল BD gB BDDD BD gY DDBD DBBDLD OgDD DDS সাহিত্যের রাজ্যে হাঁৎড়ে বেড়াচ্ছেন। ও-জীবটিকে আনকোরা অবস্থায় (9